পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রায় ২ ডর্জন কোম্পানির লভ্যাংশ দেওয়া নিয়ে সঙ্কা রয়েছে। কোম্পানিগুলোর পুন্জিবুত লোকসান (রিটেইন আর্নিং) থাকায় এমন সঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে কোন প্রতিষ্ঠান যদি পুন্জিবুত লোকসান থেকে বের হতে পারে তাহলে লভ্যাংশ দিতে পারবে।
কোম্পানিগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
সূত্র মতে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ২০১৮ সালের ৮ আগস্ট একটি নোটিফিকেশনে বলা হয়েছে কোন প্রতিষ্ঠানের পুন্জিবুত (রিটেইন আর্নিং) লোকসান থাকলে সেই কোম্পানি লভ্যাংশ দিতে পারবে না।
কোম্পানিগুলো হলো- ঝিল বাংলা সুগার মিল, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, বিডি সার্ভিস, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক,বেক্সিমকো সিনথেটিক,আজিজ পাইপস, দুলা মিয়া কটন,অ্যারামিট সিমেন্ট,উসমানিয়া গ্লাস শীট ফ্যাক্টরী, মেঘনা পেট,সাইনপুকুর সিরামিকস, কে অ্যান্ড কিউ,নর্দান জুট, সাফকো স্পিনিং,আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বিডি অটোকারস, ইমাম বাটন,সোনারগাঁ টেক্সটাইল, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক এবং ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিমিটেড।
এদিকে এই তালিকায় থাকা একটি কোম্পানি গত বছর লভ্যাংশ ঘোষনা করেও দিতে পারেনি। তবে এবারও কিছু কোম্পানির পর্ষদ লভ্যাংশ ঘোষণা করবে বলে মতিঝিল পাড়ায় গুনজন রয়েছে।
এ বিষয়ে বিএসইসির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সানবিডিকে বলেন,গত বছর আইনটি হলেও আমরা সেভাবে মনিটরিং করতে পারিনি। তবে এ বছর এটি কঠিনভাবে দেখা হবে।
পুন্জিবুত লোকসান (রিটেইন আর্নিং) কোন কোম্পানির কী অবস্থা: