দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যদের সারাদেশে ৬৯১টি শাখা রয়েছে। এই শাখাগুলোর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে লেনদেন করছে বিনিয়োগকারীরা। এর বাইরে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ১৪৮টি ট্রেকের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা লেনদেন করতে পারেন।
বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন,পুঁজিবাজার দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান বাড়াতে দেশের সব জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। এ অবস্থায় ট্রেকহোল্ডারদের শাখা বাড়াতে হবে। দীর্ঘ দিন শাখা অনুমোদন বন্ধ রয়েছে।
ডিএসই সূত্র মতে, ডিএসইর মোট সদস্য সংখ্যা ২৫০টি। এর মধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ। চালু থাকা সদস্যদের মোট ২৮টি জেলায় কার্যক্রম আছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ৬৯১টি শাখার মাধ্যমে পুঁজিবাজারের সেবা দিয়ে আসছে।
সূত্র মতে, এর মধ্যে ঢাকায় ৩৯৮টি, চট্টগ্রামে ৭৩টি, সিলেট ৩৯, নারায়েনগঞ্জে ১৫টি, খুলনা ১৪, কমিল্লা, রাজশাহী, রংপুরে নয়টি শাখা রয়েছে। এরপর মৌলভীবাজারে ৭টি, নোয়াখালী ও বগুরায় ৬টি করে শাখা আছে। ৫টি করে শাখা রয়েছে বরিশাল, ফেনী ও নরসিংদীতে। ময়মনসিংহে রয়েছে ৪টি শাখা।
কিশোরগঞ্জ ২, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২, কক্সবাজার ২, গাজীপুর ২, যশোর ২, কুস্টিয়া ২ এবং হবিগঞ্জ, জামালপুর, নওগা, পাবনা, সিরাজগঞ্জ , টাঙ্গাইল ও ফরিদপুরে একটি করে শাখা রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম সানবিডিকে বলেন, দীর্ঘ দিন নতুন শাখা অনুমোদন বন্ধ রয়েছে। আমরা পু্ঁজিবাজারকে ছড়িয়ে দিতে চাই। সেটি কিভাবে করা যায়, তা নিয়ে কাজ করছে কমিশন।