যিনি গর্ভধারণ, সন্তানের জন্ম তথা সন্তানকে বড় করে তোলেন তিনি হলেন পরিপূর্ণ মা। তিনিই অভিভাবকের ভূমিকা পালনে সক্ষম ও মা হিসেবেই এই ভূবনে পরিচিত।
‘আন্ডারস্টছান্ডিং মাদারস জেনেটিকস’ নামের এই সমীক্ষায় দেখা গেছে, মায়ের সঙ্গ, ছোঁয়া, আবেগ শিশুর আইকিউ উন্নত করে। একজন শিশুর বুদ্ধিমত্তা নির্ভর করে তার মায়ের জিনের ওপর। সেখানে বাবার জিনের কোনো ভূমিকা নেই বললে চলে।
গবেষণায় দেখা যায়, শিশুর ইন্টালিজেন্স কোশেন্ট (আইকিউ) কতটা উন্নত হবে তা নির্ভর করে কন্ডিশনিং জিনের ওপর। এই জিন শিশু তার মায়ের কাছ থেকে পায়।
মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০ জন শিশুর ওপর একটি পরীক্ষা করে। সেখানে দেখা যায়, যে সন্তানেরা মায়ের বেশি ঘনিষ্ঠ, মায়ের সঙ্গে বেশি সময় কাটায় তারা মাত্র দু’বছর বয়সে, বয়সের তুলনায় কঠিন ও জটিল কোনো খেলা যেমন ‘পাজল’র সমাধান করতে পারে। সূত্র- নিউজ এইটিন
সানবিডি/নাজমুল/০৫:১৭/১৫.১০.২০২০