করোনার কারণে পাল্টে গেছে বিশ্ব। অর্থনৈতিক দূর্দশার কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বহু সংস্থা। ছাঁটাই হয়েছে অথবা বেতন কমেছে বহু মানুষের। এর পাশাপাশি শরীর এবং স্বাস্থ্যের প্রতি একটু বেশিই ঝুঁকি পড়েছে সাধারণের। আর সেখানেই প্রয়োজনীয়তা বেড়েছে জীবন বিমার।
যদিও বিমা নিয়ে আমাদের অনেকেরই কিছু না কিছু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। অনেকেই ঠিকমতো জানেন না বিমা ঠিক কী ভাবে সাহায্য করতে পারে। অথবা এর সঠিক প্রয়োজনীয়তা কী? অন্তত এই কঠিন সময়ে দাঁড়িয়ে বিমা কী ভাবে জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারে।
জীবন বিমা প্রত্যেকের জীবনেই অপরিহার্য। কারণ জীবন বড় অনিশ্চিত। ভবিষ্যৎ এঁকে নেওয়া মুশকিল। তাই বলা যায়, যে কোনও অঙ্কের কভারই কম পড়তে পারে। তবে হ্যাঁ, এই সমস্ত কঠিন সময়ে অর্থনৈতিক দিক থেকে সাহায্য করতে পারে জীবন বিমা। অর্থাৎ জীবনকে ঘিরে একটা সুরক্ষাকবচ তৈরি করে দেয় জীবন বিমা। পলিসি কেনার নির্দিষ্ট কোনও সময় নেই। এটি নির্ভর করে সেই পরিবারের সদস্য সংখ্যার উপরে। যত কম বয়সে পারা যায়, তত কম বয়সে জীবন বিমা কেনা উচিৎ।
বিমার বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে গ্রাহকদের চাহিদার উপরে। প্রচুর পলিসি রয়েছে যা সন্তানের পড়াশুনার খরচ থেকে শুরু করে পেনশন কিংবা সম্পদ সঞ্চয়ের পথ প্রশ্বস্ত করে এবং তা ভাল রিটার্নও দেয়। পাশাপাশি, কম বয়সী এবং নতুন প্রজন্মের গ্রাহকেরা বিমা সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল এবং তাঁরা এমন প্রোডাক্ট চান, যা তাদের চাহিদা পূরণে সক্ষম।