১৯৯৪ মৌসুমে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বার্সার প্রতিনিধিত্ব করেন এই কাতালান। ওই দলে ছিলেন ব্রাজিল তারকা রোমারিও এবং বার্সার সাবেক কোচ পেপ গার্দিওলা।
বার্সার বি টিমেরও নির্ভরযোগ্য সদস্য ছিলেন মরিনো। ১৯৯৩-৯৪, ৯৪-৯৫, ৯৭-৯৮ মৌসুমে এই দলের হয়ে নিয়মিত মাঠে নামতেন তিনি। পরে বার্সার সিনিয়র দলে থাকার সময় ‘বি’ টিমের কোচিং স্টাফে যুক্ত হন তিনি।
২০১৩ সালে মাদাগাস্কারের ক্লাব ফ্রেঞ্চ গিলস হুনের টেকনিক্যাল স্টাফেও কাজ করেন এই স্প্যানিশ। একই বছর মাদাগাস্কার অনূর্ধ্ব-১৭ দলের দায়িত্ব নেন। মাদাগাস্কারের আরো কয়েকটি ক্লাবে কাজ করেছেন তিনি।
মরিনো কিভাবে বাংলাদেশে?
৪৩ বছর বয়সী মরিনো ঢাকায় আছেন প্রায় দুই মাস ধরে। তার স্ত্রী ইউনিসেফে কাজ করেন। স্ত্রীর জন্য অনেকটা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশে থাকতে হচ্ছে ‘বেকার’ মরিনোকে। তিনি বসে না থেকে কিছু একটা করতে চাইছেন। নিজেই নাকি বাফুফের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।
বাফুফে কী ভাবছে?
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারব না। তার সঙ্গে আজ আলোচনা করে তারপর আপনাকে জানাতে পারব।’
অন্য একটি সূত্র বলছে, মরিনোর ব্যাপারে বাফুফেও বেশ আগ্রহী। ব্যাটে-বলে মিলে গেলে মরিনো হতে পারেন বাংলাদেশ যুব ফুটবলের নতুন অধ্যায়।
সানবিডি/ঢাকা/রাআ