মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ববাণিজ্যের পাশাপাশি এর বিরুপ প্রভাব পড়েছিল বাংলাদেশেও।যে কারনে গত বছর অক্টোবর মাসে পূর্ব এশিয়ার দেশ চীনে বাংলাদেশ থেকে কাঁকড়া ও কুচে রফতানি বন্ধ হয়ে যায়। যেহেতু দেশের ভেতর এসবের তেমন চাহিদা নেই, তাই ধস নামে ব্যবসায়।
চীনের বিশাল বাজারে ভোজ্য জলজ পণ্য রফতানির অনুমতি দেয়ার প্রক্রিয়া অনুসারে, দীর্ঘ যোগাযোগ এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফলে, ২২ মার্চ কূটনৈতিক নোটের মাধ্যমে বাংলাদেশের পক্ষ দ্বারা গৃহীত প্রাসঙ্গিক পরিদর্শন এবং পৃথক পৃথক পদক্ষেপ ব্যবস্থার সঙ্গে নীতিগতভাবে সম্মত হয় চীন।
পাশাপাশি মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে জিএসিসি প্রদত্ত ভোজ্য জলজ প্রাণীর জন্য পৃথকীকরণ ও স্বাস্থ্যগত প্রয়োজনীয়তার খসড়া প্রোটোকলের বিষয়ে চীনকে প্রতিক্রিয়া জানাতে।
এর প্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ, জিএসিসি তাদের ওয়েবসাইটে কুচের সঙ্গে বাংলাদেশি কাঁকড়া যুক্ত করে ভোজ্য জলজ পণ্য আমদানির তালিকা আপডেট করে। ফলস্বরূপ, ৩০ মার্চ জেনারাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাস্টমস অব চায়না (জিএসিসি) তাদের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশ থেকে ভোজ্য জলজ প্রাণী রফতানির জন্য বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।
সানবিডি/এনজে