বিশেষজ্ঞরা অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। যদিও আগামী দিনগুলোতে বৈশ্বিক চাহিদা পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় পরিমাণ জ্বালানি তেল সরবরাহ করার কথা ওপেক প্লাসের। তবু অন্য উৎপাদনকারী দেশগুলোতে জ্বালানি পণ্যটির উৎপাদন হার নিচে রয়েছে বলে মনে করছেন তারা। এ কারণে চলতি বছরের মাঝামাঝিতে জ্বালানি পণ্যটির মূল্য আরো বাড়বে বলে শঙ্কা তাদের। এমনকি এ সময়ে ব্যারেলপ্রতি জ্বালানি তেলের দাম ৭০ ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন তারা। তবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে বৈশ্বিক চাহিদার প্রভাব থাকবে বলে তারা মনে করছেন। খবর এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল ও বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
বর্তমানে আন্তর্জাতিক জ্বালানি তেলের ডেটেড ব্রেন্টের (নির্ধারিত তারিখে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ডেলিভারি দেয়া) দাম ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারের নিচে রয়েছে। গত নভেম্বরে কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হওয়ার পর থেকেই জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়তে শুরু করে। এ সময়ের মধ্যে ডেটেড ব্রেন্টের দাম ৫০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। তবে করোনাভাইরাসের শঙ্কা ধীরে ধীরে কমে আসায় জ্বালানি পণ্যটির চাহিদা বৃদ্ধির পাশাপাশি দামও ফের বাড়বে বলে মন্তব্য বিশেষজ্ঞদের।
সানবিডি/এনজে