বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু বলেছেন দেশে একটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হলে তা বাজারে পণ্য-মূল্যের অস্থিরতা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে ভোক্তা ও উৎপাদকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন।
মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) আয়োজিত এক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেছেন।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ ও ভারত মাল্টি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ-এমসিএক্স এর মধ্যে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তির আওতায় দেশে একটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর লক্ষ্যে সিএসইকে কারিগরি ও পরামর্শক সেবা দেবে। সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম ফারুক এবং এমসিএক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিএস রেড্ডি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষ্যে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ও ভারতের হাকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ এতে সম্মানিত অতিথি ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি বলে, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর সিদ্ধান্তটি খুবই সময়োপযোগী। সাম্প্রতিক সময়ে পণ্য-মূল্যের যে বড় ধরনের উঠা-নামা দেখা যাচ্ছে, তাতে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালুর প্রয়োজনীয়তা নতুনভাবে অনুভূত হচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের যাত্রায় কমোডিটি এক্সচেঞ্জ একটি বড় পদক্ষেপ।
অনুষ্ঠানে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেশের অর্থনীতিকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যেতে সহায়তা করবে।
তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হলে কৃষক ও উৎপাদকরা তাদের পণ্যের উপযুক্ত মূল্য পাবেন। বাজারে অস্থিরতা কমবে।
তিনি আরও বলেন, এই এক্সচেঞ্জ চালু হলে দেশে পণ্যের সাপ্লাই চেইন উন্নত হবে, কোল্ডস্টোরেজ সুবিধা বাড়বে। সব মিলিয়ে উন্নয়নে এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।
অনুষ্ঠানে ভারতের হাকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশে একটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি কার্যকর কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশর অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন গতির সঞ্চার করবে।
তিনি বলেন, এই এক্সচেঞ্জ কোল্ড স্টোরেজ ব্যবস্থার অধুনিকায়ন এবং পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের সাফল্যের ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যবস্থাপনা, পণ্যের মান নিশ্চিতকরণ ও সময়মত সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে বড় চ্যালেঞ্জ।
এমসিএক্স ২০০৩ সালে ভারতে কার্যক্রম শুরু করেছে। অন্যদিকে সিএসই দেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে অনুমতি পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই এক্সচেঞ্জ চালু হলে দেশে পণ্যের সাপ্লাই চেইন উন্নত হবে, কোল্ডস্টোরেজ সুবিধা বাড়বে। সব মিলিয়ে উন্নয়নে এক নতুন মাত্রা যোগ হবে।
অনুষ্ঠানে ভারতের হাকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী বলেন, বাংলাদেশে একটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি কার্যকর কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশর অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন গতির সঞ্চার করবে।
তিনি বলেন, এই এক্সচেঞ্জ কোল্ড স্টোরেজ ব্যবস্থার অধুনিকায়ন এবং পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, কমোডিটি এক্সচেঞ্জের সাফল্যের ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যবস্থাপনা, পণ্যের মান নিশ্চিতকরণ ও সময়মত সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে বড় চ্যালেঞ্জ।
এমসিএক্স ২০০৩ সালে ভারতে কার্যক্রম শুরু করেছে। অন্যদিকে সিএসই দেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে অনুমতি পেয়েছে।