আগামীকাল রোববার মুসলিম সম্প্রদায় যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে রাজধানীসহ সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করবেন। মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহ লাভের আশায় ঈদুল আজহার জামাত শেষে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করবেন। ঈদুল আজহার নামাজ ও পশু কোরবানির সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
হিজরি বর্ষপঞ্জি অনুসারে জিলহজ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আজহা পালিত হয়। ঈদুল আজহা আমাদের দেশে 'কোরবানির ঈদ' নামে পরিচিত। কোরবানির পশু কেনা, তার যত্ন-পরিচর্যাতেই ঈদের মূল প্রস্তুতি ও আনন্দ। এরই মধ্যে সারাদেশে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।
এদিকে, ঈদুল আজহা উদযাপনে ৮ দফা নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। নির্দেশনা অনুযায়ী, ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোনো ধরনের আলোকসজ্জা করা যাবে না। ঈদের জামাতে অংশ নিতে পরতে হবে মাস্ক, জামাতে দাঁড়াতেও হবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে। গত বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় এসব নির্দেশনা দিয়েছে।
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপনে ৮টি নির্দেশনা অনুসরণের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনী, জনপ্রতিনিধি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটিকে এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের অনুরোধ জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এনজে