বাংলাদেশের নারী ও শিশুদের মধ্যে জিঙ্কের ঘাটতি প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রায় ৪৫ শতাংশ নারী এবং ৩২ ভাগ শিশু জিঙ্কের অভাবে ভুগছে।
রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বায়োফর্টিফাইড জিঙ্ক রাইস সম্প্রসারণের মাধ্যমে অপুষ্টি দূরীকরণে সম্ভাবতা ও করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
বক্তারা বলেন, জিঙ্কের অভাবেই দেশের শিশুরা খাটো হচ্ছে এবং অপুষ্টিতে ভুগছে। যেহেতু দেহের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ পুষ্টি চালে পাওয়া সম্ভব। তাই জিঙ্ক সমৃদ্ধ চাল উৎপাদন বাড়াতে হবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, আমরা খাটো হয়ে যাচ্ছি। জাতি হিসেবে এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক। অথচ এক সময় আমরা জাপানিদের খাটো বলতাম। নারী ও শিশুদের মধ্যে জিঙ্কের ঘাটতি আতঙ্কজনক পর্যায়ে চলে গেছে। করোনার সময় আমরা তা বুঝতে পেরেছি। সে সময় জিঙ্কের ঘাটতি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা এতোদিন পরিকল্পিতভাবে ভিটামিন আয়রন আয়োডিন ঘাটতি নিয়ে কাজ করেছি। এখন জিঙ্কের ঘাটতি নিয়ে কাজ করতে চাই। এ জন্য ঘাটতি পূরণে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে সুপরিকল্পিত টার্গেট নিতে হবে।
এম জি