আইপিএল চ্যাম্পিয়ন সানরাইজার্স হায়দারাবাদ। টুর্নামেন্টের আগেই ঝড় তুলেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। এক কোটি ৪০ লাখ রুপিতে তাকে কিনেছিল সানরাইজার্স। কেন নতুন এক ক্রিকেটারকে এত টাকা দিয়ে কেনা হলো? সে প্রশ্নের জবাবে অনেক বাক্য ব্যায় করতে হয়েছিল মেন্টর ভিভিএস লক্ষ্মণকে।
তবে এবার আর সমালোচকরা মুখ খুলবে না। উল্টো প্রশংসায় ভাসাচ্ছে সানরাইজার্সকে। মুস্তাফিজকে নিয়ে বাজি ধরার জন্য। ম্যান অব আইপিএলে পরিণত হলেন দ্য ফিজ। যে কারণে আইপিএলের সেরা একাদশেও ঠাঁই পেয়ে গেলেন তিনি।
আইপিএলের সেরাদের নিয়ে গঠন করা হলো এই একাদশটি। যার অধিনায়ক হিসেবে রাখা হয়েছে ডেভিড ওয়ার্নারকে। এই একাদশে ঠাঁই পেয়েছে অধিকাংশই সানরাইজার্স হায়দারাবাদ এবং রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর ক্রিকেটার। অপরিহার্যভাবেই এই একাদশে পেসার হিসেবে রয়েছেন মুস্তাফিজ।
আইপিএলের মোস্ট ভ্যালুয়েবল একাদশ
১. ডেভিড ওয়ার্নার (অধিনায়ক, ১৭ ম্যাচে ৮৪৮ রান, সর্বোচ্চ ৯৩, গড় ৬০.৫৭, স্ট্রাইক রেট: ১৫১.৪২, হাফ সেঞ্চুরি: ৯টি)
২. বিরাট কোহলি (১৬ ম্যাচে ৯৭৩ রান, সর্বোচ্চ ১১৩, গড় ৮১.০৮, স্ট্রাইক রেট: ১৫২.০৩, সেঞ্চুরি : ৪টি, হাফ সেঞ্চুরি: ৭টি)
৩. এবি ডি ভিলিয়ার্স (১৬ ম্যাচে ৬৮৭ রান, সর্বোচ্চ ১২৯*, গড় ৫২.৮৪, স্ট্রাইক রেট: ১৬৮.৭৯, সেঞ্চুরি : ১টি, হাফ সেঞ্চুরি: ৬টি)
৪. যুবরাজ সিং (১০ ম্যাচে ২৩৬ রান, সর্বোচ্চ ৪৪, গড় ২৬.২২, স্ট্রাইক রেট: ১৩১.৮৪)
৫. লোকেশ রাহুল (১৪ ম্যাচে ৩৯৭ রান, সর্বোচ্চ ৬৮*, গড় ৪৪.১১, স্ট্রাইক রেট: ১৪৬.৪৯, হাফ সেঞ্চুরি: ৪টি)
৬. শেন ওয়াটসন (১৬ ম্যাচে ২০ উইকেট, সেরা ৪/২৯, গড় : ২৪.২৫, স্ট্রাইক রেট : ১৬.৯, ইক. রেট : ৮.৫৮)
৭. ইউসুফ পাঠান (১৫ ম্যাচ, ১৩ ইনিংসে ৩৬১ রান, সর্বোচ্চ ৬৩*, গড় ৭২.২০, স্ট্রাইক রেট: ১৪৫.৫৬)
৮. ভুবনেশ্বর কুমার (১৭ ম্যাচে ২৩ উইকেট, সেরা ৪/২৯, গড় : ২১.৩০, স্ট্রাইক রেট : ১৭.২, ইক. রেট : ৭.৪২)
৯. ধাওয়াল কুলকার্নি (১৪ ম্যাচে ১৮ উইকেট, সেরা ৪/১৪, গড় : ২০.২২, স্ট্রাইক রেট : ১৬.৩, ইক. রেট : ৭.৪২)
১০. ইয়ুজবেন্দ্র চাহাল (১৩ ম্যাচে ২১ উইকেট, সেরা ৪/২৫, গড় : ১৯.০৯, স্ট্রাইক রেট : ১৪, ইক. রেট : ৮.১৫)
১১. মুস্তাফিজুর রহমান (১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট, সেরা ৩/১৬, গড় : ২৪.৭৬, স্ট্রাইক রেট : ২১.৫, ইক. রেট : ৯.৯০)।
সানবিডি/ঢাকা/আহো