প্রথম পর্ব
নিশিতার সঙ্গে পরিচয়:
মেয়েটির নাম নিশিতা নাস্তারান। মায়ের নাম নাসরীন আখতার। বাবার নাম নুরুল হুদা। নিশিতার বয়স ৫ বছর। প্রিয় রং লাল ও সবুজ।
দ্বিতীয় পর্ব
প্রথম ও দ্বিতীয় স্কুল:
নিশিতা প্রথমে পড়ত স্মাইল ভিশন বাংলা স্কুলে। স্কুল শুরু হবার ১৬ দিন পরে তাকে স্কুল থেকে বহিস্কার করা হয়। মা এবং বাবা কারণ শুনতে স্কুলে গেলে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা বলে, নিশিতা অতি দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে। সে অনেক রকম দুষ্টুমি করে। ১. সে পড়ালেখার সময় অংক খাতা খুলে নতুন পৃষ্ঠায় গিয়ে অদ্ভুত সব আঁকিবুকি করত। ২. যখন টিফিন টাইম হতো তখন সে ইংরেজি খাতার পৃষ্ঠা ছিড়ে তা দিয়ে বিমান বানাত। ৩. গানের সময়....থাক আর বলতে হবে না, বলল বাবা। প্রধান শিক্ষিকা বলল, এইসব কারণের জন্য আপনাদের মেয়েকে আর এই স্কুলে রাখা যাচ্ছে না। তারপরে নিশিতা তার বাবা-মায়ের সাথে যায় এক রেলস্টেশনে।
নিশিতা: বাবা-মা, আমরা রেলগাড়ি করে কোথায় যাব? বাবা-মা: তুমি ডানদিকের সাইনবোর্ডে তাকাও, তাহলেই বুঝবে। নিশিতা সাইনবোর্ডের লেখাটি পড়তে শুরু করল। নিশিতা: সিসিমপুর রেলগাড়ি স্কুল.....তার মানে এটা একটা স্কুল? কী মজা! আমি রেলগাড়ি স্কুলে উঠব! বাবা-মা: দাড়াও, তোমাকে আগে এই স্কুলে ভর্তি করতে হবে। তার জন্য আমাদের রেলস্টেশনে গিয়ে এই স্কুলের প্রধানশিক্ষক এর সাথে দেখা করতে হবে। সবাই মিলে গেল রেলস্টেশনে। বাবা-মা প্রধানশিক্ষক কে বলল, মশাই, আমরা আমাদের মেয়েকে এই স্কুলে ভর্তি করতে চাই।
প্রধান শিক্ষক: আপনারা অবশ্যই আপনাদের মেয়েকে এই স্কুলে ভর্তি করতে পারেন। তার আগে মেয়েটির একটা পরীক্ষা নিতে হবে। প্রধান শিক্ষক নিশিতাকে বলল, খুকি, তোমার নাম কী? নিশিতা তার নাম বলল। প্রধান শিক্ষক: তুমি আগে কোন স্কুলে পড়তে নিশিতা? নিশিতা: আমি আগে পড়তাম স্মাইল ভিশন বাংলা স্কুলে। আপনি? প্রধান শিক্ষক হেসে বলল, আমি আগে পড়তাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে।
প্রধান শিক্ষক: তুমি কী আমাকে তোমার কয়েকটা দুষ্টুমির ঘটনা বলবে? নিশিতা তখন তার সবগুলো দুষ্টুমির ঘটনা খুলে বলল। ঘটনাগুলো বলা শেষ হলে প্রধান শিক্ষক বলল, নিশিতা, তোমার পরীক্ষা দেওয়া হয়ে গিয়েছে এবং তুমি পাস করেছ! তুমি এখন থেকে এই স্কুলের একজন। চলো, আমি তোমাকে তোমার ক্লাসরুমে নিয়ে যাই। নিশিতা অনেক খুশি হয়ে প্রধান শিক্ষকের সাথে রেলগাড়ি স্কুলের ভেতরে গেল। নিশিতা ভর্তি হয়েছিল ১ম শ্রেণিতে এবং ১ম শ্রেণি ছিল অনেক সুন্দর করে সাজানো।
তৃতীয় পর্ব
রেলগাড়িতে আছে অনেক বন্ধু সবার প্রথমে নিশিতার সঙ্গে দেখা হয় ক্লাস টিচার বেলি দিদিমণির সঙ্গে। বেলি দিদিমণি নিশিতাকে অনেক সুন্দর করে স্বাগত জানায় এবং বেলি দিদিমণি ছিল খুবই মিষ্টি প্রকৃতির শিক্ষিকা। তারপরে নিশিতার সাথে দেখা হয়ে সাবিরা করিম আলিজা নামক একজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে। অল্পকিছুক্ষণ তারা আলাপ করলেই তারা প্রাণের বন্ধুহয়ে ওঠে। আলিজা অনেক সুন্দর করে ছবি আঁকতে পারে। তারপরে নিশিতার সঙ্গে দেখা হয় নবাব জ্যোতি নামক এক ছাত্রের সঙ্গে। মজার ব্যাপার হল নবাবের বাবার নাম রাজা , মায়ের নাম রাণী এবং বোনের নাম রাজকুমারী। সুন্দর করে নাচতে পারে হলে দুনিয়া ধরণী। তার সবচেয়ে প্রিয় নাচের গানের নাম ‘ও পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে’।
নারায়ণ সাহা অনেক রকমের সঙের খেলা দেখাতে পারে এবং সে এমনকী ২ চাকার উপর ব্যালেন্স করে বল দিয়ে খেলা দেখাতে পারে। শুধু এই চারজন ছাত্রছাত্রী না আরো অনেক ছাত্রছাত্রী আছে। হঠাৎ করে নিশিতা বুঝতে পারে যে এরকম এতো ভালো স্কুল কোথায়ও নেই।
চতুর্থ পর্ব
স্কুলে ক্যাম্পিং নিশিতা তখন স্কুলে গিয়েছে। (নিশিতা এখন চতুর্থশ্রেণিতে পড়ে) গিয়ে দেখে সেখানে প্রধান শিক্ষক এসেছে। তার হাতে অনেকগুলো রঙিন প্যাকেট। প্রধান শিক্ষক: আজকে তোমাদের জন্য আমি ২টি সুখবর এনেছি। ১. এখন তোমাদের ছুটি! ২. এই সুখবরটি জানতে হলে তোমাদের একটা একটা করে রঙিন প্যাকেট নিতে হবে এবং বাসায় গিয়ে প্যাকেট খুলে দেখতে হবে আমি কী কী দিয়েছি। এসো, তোমরা ব্যাগ গুছিয়ে প্যাকেট নিয়ে যাও! সবাই হুরোহুরি করে ব্যাগ গুছিয়ে প্যাকেট নিয়ে বিদায় দিয়ে বাড়ি চলে গেল। নিশিতা বাড়ি পৌঁছে প্যাকেট খুলে দেখে সেখানে একটা লাল ও সবুজ রঙের (নিশিতার প্রিয় রঙ) টেন্ট (এক ধরণের কাগজের মশারি যেটার মধ্যে ক্যাম্পিং করে) চিঠিতে লেখা: প্রিয় অভিভাবক, আমি সিসিমপুর রেলগাড়ি স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলছি যে, আমাদের স্কুলে ক্যাম্পিং হবে শিক্ষার্থীদের নিয়ে। তারজন্য শিক্ষার্থীদের রঙিন প্যাকেটটি নিয়ে কাল স্কুলে যেতে হবে এবং তার পরদিন সকালে বাড়ি ফিরতে হবে। আশা করি অনুমতি দেবেন।
অনুমতিপত্র:
শিক্ষার্থীর নাম:
অভিভাবকের অনুমতির স্বাক্ষর:
ইতি
শেখ জহুরুল রহমান আনন্দ (প্রধান শিক্ষক)
নিশিতা বাবা-মাকে চিঠিটা পড়তে দেয়। বাবা-মা চিঠি পড়ার সাথে সাথেই নিশিতাকে অনুমতি দিয়ে দেয় এবং অনুমতিপত্র সই
করে ফেলে। নিশিতা পরদিন খুশিমনে প্যাকেট নিয়ে স্কুলে যায়। সবাই আনন্দে পড়ালেখা শেষ করলে বেলি দিদিমণি তাদের একটা। হলঘরে নিয়ে যেয়ে বলল, আজকে আমরা এখানেই ক্যাম্পিং করব! চলো, আমরা টেন্ট বিছিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি! সবাই হুরোহুরি করে টেন্ট বিছিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে!
পঞ্চম পর্ব
মাঠে রান্নাঘর ৫ বছর হয়ে গেল নিশিতা স্কুলে গিয়েছে (নিশিতা এখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে)। একদিন নিশিতা স্কুলে গিয়েছে। হঠাৎ করে দেখে স্কুলের খেলার মাঠে একটা ছোট্ট রান্নাঘর তৈরি হয়েছে। নিশিতা রান্না ঘরটি খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে তারাতারি হেটে হেটে ক্লাসে ঢুকে পড়ে। ঢোকার সাথে সাথে শাপলা দিদিমণি (পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস টিচার) কে বলল, আচ্ছা দিদিমণি, আমাদের খেলার মাঠে একটা ছোট্ট রান্নাঘর তৈরি হয়েছে কেন?
শাপলা দিদিমণি:
এই প্রশ্নটির উত্তর সবারই শুনতে হবে। উত্তরটি হল, কালকে থেকে কেউ আর টিফিন আনবে না। তারজন্য আমি তোমাদের সবাইকে রান্না করা শিখিয়ে দেব। সবাই খুশিতে একটা চিৎকার দেয়। পরদিন থেকে থেকে কেউ আর টিফিন আনল না এবং শাপলা দিদিমণি সবাইকে রান্না করা শিখিয়ে দিল।
ষষ্ঠ পর্ব
নতুন বিড়াল কেনা সেবার নিশিতা ষষ্ঠ শ্রেণির পরীক্ষায় ১ম স্থান অধিকার করেছিল। তাই বাবা-মা খুশি হয়ে বলল , লক্ষীসোনা চাদেরকণা , তুমি যেহেতু পরীক্ষায় প্রথম হয়েছ , তাই আমরা তুমি যা চাও তাই কিনে দেব। নিশিতা:আমি কিছুই চাই না। বাবা-মা:কিন্তু তোমার যে কিছু না কিছু চাইতেই হবে!
নিশিতা:ঠিক আছে বাবা-মা , আমার একটি বিড়াল চাই। বাবা-মা: তোমাকে কাঁটাবনে (একটা জায়গা যেখানে অনেক রকমের পশুপাখির দোকান আছে)নিয়ে যাই। সবাই মিলে গেল কাটাঁবনে। বাবা-মা খুঁজে বের করল একটি বিড়ালের দোকান। প্রথমে তারা দেখল বেশি মোটা সাদা রঙের একটি বিড়াল। তার আবার চোখের নিচে কালো দাগ, চোখের মণির রং কমলা এবং সে অনেক রাগী। পরের বিড়ালটি আবার বেশি চিকন, গায়ের রং সাদা এবং চোখের মণির রং আকাশী। শেষের বিড়ালটি এত মায়াবী! তার পুরো শরীর হালকা ছাই রঙের এবং তার চোখের মণি ফিরোজা রঙের। তারা সেই বিড়ালটিকে কিনে নেয়। বাসায় গিয়ে নিশিতা তার নাম দেয় ”টুনু”।
সপ্তম পর্ব
নবাবের জন্মদিন সবাই সেদিনও স্কুলে গিয়েছে। হঠাৎ ক্লাসের মধ্যে প্রধান শিক্ষক চলে আসে এবং বলে, কাল নবাবের জন্মদিন! তাই নবাবের বাবা-মা তোমাদের সবাইকে একজন একজন করে ১০০০ টাকা দিয়েছে উপহার কেনার জন্য। তাই তোমাদের এই বছরের শিক্ষা-সফর হবে নিউ মার্কেটে! সবাই আনন্দে একটি চিৎকার দেয়। নিশিতা বাসায় গিয়ে বাবা-মাকে শিক্ষা-সফরের কথা বললে বাবা-মা সাথে সাথে অনুমতি দিয়ে দেয়। ঠিক পরদিন সবাই স্কুল বাসে করে নিউ মার্কেটে যায়।
নিশিতা নবাবের জন্য কিনল একটি চকলেটের বাক্স, আলিজা কিনল একটি খাতা ও রং পেন্সিলের বাক্স, দুনিয়া কিনল একটি সিডি (‘ও পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে’এর সিডি) এবং নারায়ণ কিনল দুইটি চাকা এবং তিনটি বল। তারপরে কেনাকাটা শেষ করে সবাই মিলে যায় নবাবের বাসায়। নবাব সবগুলো উপহার দেখে খুব খুশি হল এবং সবাইকে ধন্যবাদ দিল। সবাই মিলে আনন্দে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করল।
অষ্টম পর্ব
বিজ্ঞান মেলা এখনও নিশিতা ও তার বন্ধুরা সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। সেদিনও স্কুলে সবাই এসেছিল। হঠাৎ শেফালি দিদিমণি(সপ্তম শ্রেণির ক্লাস টিচার)সবাইকে বলে যে, প্রিয় ছাত্রছাত্রী , আমাদের যেহেতু সপ্তম শ্রেণির সবগুলো বিজ্ঞানের অধ্যায় পড়া হয়ে গিয়েছে তাই আমাদের শ্রেণিতে বিজ্ঞান মেলা হবে ৩/০৪/১৯৭০ তারিখে। মেলা তে পাচজন পাচজন করে ছাত্রছাত্রী নিয়ে একটি দল হবে , এক একটি দল বিভিন্ন রকমের এক্সপেরিমেন্ট করে দেখাবে এবং যেই দলের এক্সপেরিমেন্ট সবচেয়ে বেশি ভালো হবে সেই দল বিজয়ী হবে। সবাই এসব শুনে আনন্দে একটি চিৎকার দিল। নিশিতা দল ইনকিউবেটর(মুরগির ডিমকে ছানা মুরগি বানানোর মেশিন) এর নেতা। তার দলে নবাব, আলিজা, দুনিয়া এবং নারায়ণ। নিশিতা বাসায় গিয়ে একটি ২ লিটার পানির বোতল দিয়ে একটি ইনকিউবেটর বানায়। বিজ্ঞান মেলার দিন সবাই মিলে অনেক আনন্দে স্কুলে যায়। এখন আমরা জানতে পারব সবগুলো দল সম্পর্কে। ১. দল ইনকিউবেটর-নিশিতা, নবাব, আলিজা, দুনিয়া এবং নারায়ণ। ২. দল পানি-নক্ষত্র, রেহানা, মৌটুসি, কুলসুম এবং রুপম। ৩. দল গাছ-মৌমিতা, আরাশ, পদ্মা, জুঁই এবং খাদিজা।
বিচারকের সবচেয়ে বেশি ভালো লাগল দল ইনকিউবেটর এর এক্সপেরিমেন্ট। তারপরে বিচারক দল ইনকিউবেটরকে বিজয়ী ঘোষণা
করল। দল ইনকিউবেটর আনন্দে পুরস্কার গ্রহন করল।
নবম পর্ব
মুক্তিযুদ্ধ শুরু ১৯৭১ সাল। অনেক কষ্ট হচ্ছিল সবার। সে কদিন কেউ স্কুলে যেতে পারেনি। নিশিতা একদিন ঠিক করল যে সে মুক্তিয্দ্ধু করবে। তাই সে বাবামাকে বলল , বাবা-মা , আমি মুক্তিযুদ্ধ করতে চাই। বাবা-মা:সেটা খুবি ভালো কথা সোনা। তবে তুমি যেহেতু অনেক ছোট তাই তুমি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করতে পারো। সেটাও মুক্তিযুদ্ধ করা। তোমার বন্ধুরা যদি মুক্তিযুদ্ধ করতে চায় তাহলে তুমি তাদেরকে চিঠি পাঠিয়ে আমাদের বাসায় আসতে বল। নিশিতা:আলিজা , নবাব , রাজকুমারী(নবাবের বোন), নারায়ণ এবং দুনিয়া মুক্তিযুদ্ধ করতে চায়। তাদের আমি বলি আমাদের বাসায় আসতে? বাবা-মা: ঠিক আছে, বলো। পরদিন নিশিতার চিঠি পেয়ে আলিজা, নবাব, রাজকুমারী, নারায়ণ এবং দুনিয়া নিশিতার বাসায় আসে। তারপরে সবাই মিলে একটা জঙ্গলে গিয়ে শাকসবজি কুড়িয়ে রান্না করে মুক্তিযোদ্ধাদের
১১ খাওয়াল। নিশিতা, আলিজা, নবাব, রাজকুমারী, নারায়ণ এবং দুনিয়ার বাবা-মাও মুক্তিযোদ্ধা।
দশম পর্ব
বিদায় স্কুল ১৯৭১ ২৩ মার্চ। নিশিতা তার বন্ধুদের নিয়ে জঙ্গলে যাচ্ছিল শাকসবজি কুড়াতে। তারা যখন জঙ্গলে যায় তখন তাদের স্কুলের রাস্তা দিয়ে যেতে হয়। হঠাৎ তাদের চোখে পড়ে যে তাদের স্কুলে একটি বোমা পড়েছে। বোমা পড়ার কিছুক্ষণ পরে তাদের স্কুলটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সবাই কাঁদতে কাঁদতে বাসায় ফিরে যায়।
-সমাপ্ত
*মজার আাঁকিবুকি
১. নিজের মতো ভাবি যে, নিশিতা কেমন দেখতে? চলো তাকে নিজের মতো আঁকি!
২. চলো আঁকি ঝকঝকাঝক সিসিমপুর রেলগাড়ি স্কুল!
৩. নিশিতা আর আলিজা মজা করে ক্যাম্পিং করছে। চলো আঁকি তারা কেমন করে ক্যাম্পিং করছে!
৪. মাঠে সবাই মজা করে রান্না করছে। চলো তো দৃশ্যটা আঁকি!
৫. নবাবের আজ ১৪ নম্বর জন্মদিন। চলো দৃশ্যটা আঁকি!
৬. মায়াবী একটা মুরগির ছানা ইনকউবেটর থেকে জন্ম নিল। চলো তো মায়াবী দৃশ্যটা আঁকি!
৭. নিশিতা ও তার বন্ধুদল মুক্তিযোদ্ধাদের খাইয়ে দিচ্ছে। চলো তো দৃশ্যটা আঁকি!
৮. সবাই মিলে কাঁদছে। আমরা কী এই কষ্টের দৃশ্যটা আঁকতে পারি?
-আফিয়া করিম
উৎসর্গপত্র:
তেৎসুকো কুরোয়ানাগি
আমার সবচেয়ে প্রিয় বিদেশিনী নায়িকা