বাড়তির দিকে থাকা মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে চালের মূল্যসীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে ফিলিপাইন। ক্রমবর্ধমান ভোক্তা ব্যয় ও আগস্টের সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। খবর রয়টার্স।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ চাল আমদানিকারক দেশ ফিলিপাইন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ভারতের রফতানি নিষেধাজ্ঞা ও অপ্রত্যাশিত জ্বালানি তেলের দাম চাপ তৈরি করছে। এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ পর্যায়ে চালের মূল্য নিয়ন্ত্রণের এ উদ্যোগ নিল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র চালের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সে হিসেবে সাধারণ চালের মূল্য কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ৪১ পেসো হবে। যেখানে রাজধানী ম্যানিলা ও আশপাশের এলাকায় চলতি সপ্তাহে ছিল ৪২-৫৫ পেসোর মধ্যে।
ভালো মানের চালের মূল্য সর্বোচ্চ প্রতি কেজি ৪৫ পেসো নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও জাতীয় তথ্য বলছে, খুচরা বিক্রেতারা ৪৭-৫৬ পেসোর মধ্যে দাম নির্ধারণের দাবি জানিয়েছিল।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত নির্ধারিত মূল্যের এ নির্দেশনা কার্যকর থাকবে।
এনজে