গণজাগরণের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে, সে গণজাগরণে সাংবাদিকদের ‘অংশীজন’ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে সাংবাদিকদের দেওয়া ফুলেল শুভেচ্ছা নিয়ে এ মন্তব্য করেন বিচার বিভাগের প্রধান। তার আগে প্রধান বিচারপতিকে তার নিজ দপ্তরে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান সুপ্রিম কোর্ট বিটের সাংবাদিকদের সংগঠন ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ)’র নেতৃবৃন্দ।
প্রধান বিচারপতি বলেন, গণজাগরণের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে, সে গণজাগরণে দেশের সাংবাদিকরাও অংশীজন। সাংবাদিক সম্প্রদায়ের অবদান কোনোভাবেই অস্বীকার করার মতো না। সাংবাদিকরা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। সাংবাদিকদের মাধ্যমেই আমরা খবরা-খবর জেনে থাকি। ফলে পেশাদারত্ব বজায় রেখে সর্বোচ্চ মানের সাংবাদিকতা আমরা প্রত্যাশা করি। সর্বোচ্চ আদালত অঙ্গনের সাংবাদিকদের কাছে সে প্রত্যাশা আরও বেশি।
সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনের নিয়মিত সাংবাদিকদের পেশাগত সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে তাদের শুভকামনা জানান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
প্রধান বিচারপতিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর সময় উপস্থিত ছিলেন এলআরএফ-এর সভাপতি মাসউদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান ডালিম, কোষাধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন আল ইমরান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান পিয়াস, কার্যনির্বাহী সদস্য মো. দিদারুল আলম।
এ ছাড়াও ছিলেন- একুশে টেলিভিশনের শাকেরা আরজু শিমু, চ্যানেল আই অনলাইনের এস এম আশিকুজ্জামান, যমুনা টেলিভিশনের শেখ মহিউদ্দিন মধু, এনটিভির তামজিদুল ইসলাম তামজিদ, আরটিভি’র অধরা ইয়াসমিন, বণিক বার্তার আনীকা মাহজাবিন, নাগরিক টেলিভিশনের অলিউল ইসলাম রনি।
এম জি