জমি কেনাসহ আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপউপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কোষাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে কেন তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এম আমিনুদ্দিন।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্রসচিব, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ও পুলিশের মহাপরিদর্শকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে জমি কেনা নিয়ে নয়ছয়’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এই প্রতিবেদনসহ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি কেনা নিয়ে আর্থিক অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর সংযুক্ত করে গত রোববার হাইকোর্টে রিট করেন আছাদুজ্জামান নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী। রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আদালত আজ রুল জারি করেন।