বিদায়ী সপ্তাহে (১১ নভেম্বর-১৫ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৩৯টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মোটি ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৯ শতাংশ বেশি। লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ৭২ কোটি ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে এ মার্কেটে লেনদেন হয়েছিল ৬৬ কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার টাকার। অর্থাৎ বিদায়ী সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে লেনদেন আগের সপ্তাহ থেকে ৬ কোটি ৫০ হাজার টাকা বা ৯.০৮ শতাংশ বেশি হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের। ব্যাংকটির মোট ২৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের।
এছাড়া বঙ্গজের ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, বিবিএস কেবলসের ১ কোটি ৫০ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ১৩ লাখ টাকার, ইনটেকের ২৪ লাখ ১০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এসিআইয়ের ৪৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, এপেক্স ট্যানারির ১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার, বে লিজিংয়ের ৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার, শাশা ডেনিমসের ৫৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, সুহৃদের ১ কোটি ৪০ লাখ ২০ হাজার টাকার, সিমটেক্সের ১ কোটি ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ১ কোটি ১৭ লাখ টাকার, তিতাস গ্যাসের ৪০ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ইউনিক হোটেলের ১ কোটি ৮৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৩৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ১৩ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ওয়াটা কেমিক্যালের ৩২ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, মিরাকলের ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, এমজেএল বিডির ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৭৬ লাখ টাকার, মুন্নু জুট স্টাফলার্সের ১ কোটি ৪০ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ৫৯ লাখ টাকার, ওয়াইম্যাক্সের ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ১ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২৭ লাখ টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ১ কোটি ৮০ লাখ টাকার, লিনডে বিডির ১৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ২৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৫১ লাখ টাকার, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার এবং ফাইন ফুডসের ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।