২২ নভেম্বর ঢাকায় ক্যাপিটাল মার্কেট ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক আপডেট: ২০১৮-১১-২০ ১৯:৩১:২৪
শেয়ারবাজার ব্রান্ডিংয়ের জন্য আগামী ২২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার ঢাকায় শুরু হচ্ছে ক্যাপিটাল মার্কেট ফুটবল টুর্নামেন্ট। দেশের কর্পোরেট খাতে প্রথমবারের মতো এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে প্লানেট এক্স ইনকর্পোরেটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জসহ (ডিএসই) আরও দুটি প্রতিষ্ঠান আয়োজনে সহায়তা করছে। টুর্নামেন্টের নাম দেয়া হয়েছে ‘ক্যাপিটাল কাপ ২০১৮।’
আজ মঙ্গলবার ডিএসইতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে জার্সি বিতরণ ও লটারির মাধ্যমে ‘গ্রপ’ নির্ধারণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কেএএম মাজেদুর রহমান, ডিএসইর সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী, সাবেক পরিচালক খাজা গোলাম রসুল, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সাবেক সভাপতি এমএ হাফিজ এবং প্ল্যানেট এক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী হাফিজ। আয়োজকরা জানান, শেয়ারবাজারকে ভিন্নভাবে মানুষের সামনে তুলে ধরা এই টুর্নামেন্টের উদ্দেশ্যে। আয়োজন সফল হলে পর্যায়েক্রমে ক্রিকেটসহ আর দুটি ইভেন্টের আয়োজন করা হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, টুর্নামেন্ট ২২ নভেম্বর শুরু হয়ে ২৬ নভেম্বর শেষ হবে। প্রতিযোগিতার প্রতিটি খেলা অনুষ্ঠিত হবে শহীদ এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে। দলগুলোকে প্রাথমিকভাবে ৪টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। একটি গ্রুপে ৫টি আর বাকী তিনটি গ্রুপে ৪টি করে মোট ১৭টি টিম খেলবে।
ডিএসইর এমডি মাজেদুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারে এটি ব্যতিক্রম ধর্মী আয়োজন। আশাকরি এতে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার হবে। ব্যস্ত জীবনের মধ্যে কিছুটা হলেও প্রফুল্লতা পাবেন। বিএমবিএর সাবেক সভাপতি এম এ হাফিজ বলেন, মানুষের ধারণা, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা শুধু শেয়ার নিয়ে খেলা করে। কিন্তু এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে সবাই জানতে পারবে, আমরা ফুটবল নিয়েও খেলতে পারি।
অংশগ্রহনকারী টিমগুলোর মধ্যে রয়েছে -সেন্ট্রাল ডিপোজেটরি বাংলাদেশ (সিডিবিএল), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরাম (সিএমজেএফ), আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, সিটি ব্রোকারেজ, ব্র্যাক ইপিএল সিকিউরিটিজ, ইবিএল সিকিউরিটিজ, মিডওয়ে সিকিউরিটিজ, বিডি সানলাইফ সিকিউরিটিজ, স্টক অ্যান্ড বন্ড, ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজ, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ, শান্তা সিকিউরিটিজ, শেলটেক সিকিউরিটিজ এবং মার্কেন্টাইল সিকিউরিটিজ।