অর্থনৈতিক উন্নয়নে পুঁজিবাজার অত্যন্ত প্রভাবশালী মাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক আপডেট: ২০১৮-১১-২৯ ১৯:২৯:৩০
একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পুঁজিবাজার প্রভাবশালী মাধ্যম বলে মনে করেন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএএম মাজেদুর রহমান। একই সঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশ অতীতের সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিরূপ পরিবেশ এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা কাটিয়ে নতুন দিনের উন্মেষ ঘটিয়েছে৷ এখন নতুন প্রজন্মকে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরী হয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত দুই দিন ব্যাপি (নভেম্বর ২৯-৩০) “এআইউবি- ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট-২০১৮” শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এআইইউবির ফ্যাকাল্টি অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর ডিন ড. চার্লিস সি. ভিল্লানুয়েভার সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি গ্রান্টস কমিশন অফ বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও ছিলেন ঢাকা ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার এবং অওটই এর ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জেড. লামাগনা।
মাজেদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এখন সুবাতাস বইছে৷ বিগত বছরগুলোতে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে বর্তমানে অর্থনীতিতে জিডিপি পরিমান ২৫০ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আগামী ৫ বছরে বাংলাদেশ ০.৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে৷
তিনি বলেন, বাংলাদেশ অতীতের সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিরূপ পরিবেশ এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা কাটিয়ে নতুন দিনের উন্মেষ ঘটিয়েছে। এখন নতুন প্রজন্মকে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরী হয়েছে৷ বাংলাদেশের পুঁজিবাজার দেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাবশালী মাধ্যম। একটি উন্নত অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থানকে প্রতিষ্ঠিত করতে বর্তমান পুঁজিবাজারের অবস্থা বিনিয়োগকারীগনের জন্য অত্যন্ত স্বস্তিদায়ক ও আশাব্যঞ্জক ৷ পুঁজিবাজারকে শ্রেষ্ঠত্বের জায়গায় নিয়ে যেতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ নতুন প্রজন্মের আত্মনিয়োগ সবসময় উৎসাহিত করে৷
মাজেদুর রহমান আরও বলেন, গত পাঁচ বছরে পুঁজিবাজার অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে৷ বিএসইসি আইএসকো এর ‘এ’ ক্যাটাগরি সদস্য হয়েছে৷ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ইতিমধ্যে অর্জন করেছে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন্স অফ এক্সচেঞ্জেস এর সদস্যপদ, জাতিসংঘের সাসটেইনেবল স্টক এক্সচেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর অংশীদারিত্ব এক্সচেঞ্জ অর্জন এবং সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জ এর সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে যুক্ত হয়েছে চীনের শীর্ষস্থানীয় দুই স্টক এক্সচেঞ্জ শেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ৷
বাংলাদেশের পুঁজিবাজার দেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাবশালী মাধ্যম। একটি উন্নত অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থানকে প্রতিষ্ঠিত করতে বর্তমান পুঁজিবাজারের অবস্থা বিনিয়োগকারীগনের জন্য অত্যন্ত স্বস্তিদায়ক ও আশাব্যঞ্জক ৷ পুঁজিবাজারকে শ্রেষ্ঠত্বের জায়গায় নিয়ে যেতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ নতুন প্রজন্মের আত্মনিয়োগ সবসময় উৎসাহিত করে৷
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত দুই দিন ব্যাপি (নভেম্বর ২৯-৩০) “এআইউবি (অওটই) ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট-২০১৮” শীর্ষক সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এ এম মাজেদুর রহমান এসব কথা বলেন৷ এআইইউবির (অওটই) ফ্যাকাল্টি অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর ডিন ড্. চার্লিস সি. ভিল্লানুয়েভা (উৎ. ঈযধৎষরং ঈ.ঠরষষধহঁবাধ) এর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি গ্রান্টস কমিশন অফ বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো ছিলেন ঢাকা ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এর পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার এবং অওটই এর ভাইস চ্যান্সেলর ড. কারমেন জেড. লামাগনা (উৎ. ঈধৎসবহ ত. খধসধমহধ)৷ জনাব মাজেদুর রহমান আরো বলেন, গত পাঁচ বছরে পুঁজিবাজার অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে৷ বিএসইসি আইএসকো এর ‘এ’ ক্যাটাগরি সদস্য হয়েছে৷ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ইতিমধ্যে অর্জন করেছে ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন্স অফ এক্সচেঞ্জেস এর সদস্যপদ, জাতিসংঘের সাসটেইনেবল স্টক এক্সচেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ এর অংশীদারিত্ব এক্সচেঞ্জ অর্জন এবং সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অব এক্সচেঞ্জ এর সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন৷
তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে যুক্ত হয়েছে চীনের শীর্ষস্থানীয় দুই স্টক এক্সচেঞ্জ শেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ৷ চীনের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সাথে যুক্ত হওয়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের অগ্রগতির জন্য বড় ধরনের সুযোগ তৈরী হয়েছে৷ ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন পরবর্তী ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পণ্যের বৈচিএতা আনয়নে বহুমূখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে৷
মাজেদুর রহমান আরও বলেন, খুব শিগগির পুঁজিবাজারে স্বল্প মূলধনের প্রতিষ্ঠানসমূহের অর্থায়ন ও তালিকাভুক্তির জন্য চালু করা হবে৷ ক্লিয়ারিং ও সেটেলমেন্ট কোম্পানি গঠন করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইন/বিধির প্রণয়ন করা হয়েছে৷ এতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে পুঁজিবাজারে নতুন প্রোডাক্ট লেনদেনের পথ সুগম হবে৷ যা বিনিয়োগের ক্ষেএে নতুন দিগন্তের সূচনা করবে৷
এই বহুমুখী বাজার পরিস্থিতিতে নতুনদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশের অর্থনীতিকে উন্নত ও গৌরবান্বিত করতে সহায়তা করবে।
এসবি/জিইউ