২০৬আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা গতকাল শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে বিএনপি। ওই তালিকায় দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাম নেই। বিএনপির পক্ষে গতকাল সন্ধ্যায় তালিকা ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এদিকে ৯৪টি আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা বাকি থাকলেও সেগুলো সবই শরিক ২০ দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ছেড়ে দেওয়া হবে না। বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্রের দাবি, ৬২ থেকে ৬৫টি আসন তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে। বাকি আসনগুলোয় বিএনপির প্রার্থীই থাকবেন।
তবে ওই মনোনয়ন ঘোষণা করা হতে পারে আজ শনিবার অথবা আগামীকাল রবিবার। যদিও ২০ দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীদের নাম আজ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব। তবে বিএনপির বাকি প্রার্থীদের নাম ঘোষণায় কিছুটা সময় লাগতে পারে। কারণ ইসিতে আপিল শুনানির শেষ দিন আজ।
গতকাল দ্বিতীয় দিনেও বিএনপির ২১ প্রার্থী তাঁদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আজও অনেকে পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান ও মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাসের প্রার্থিতার বিষয়ে গতকালও সিদ্ধান্ত দেয়নি ইসি।
তাঁদের ভাগ্য ঝুলে আছে। এদিকে ইসির শুনানিতে সন্তুষ্ট না হয়ে অনেক প্রার্থী উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাঁদের বিষয়ে আদালতের সিদ্ধান্তের পর বিএনপির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
এলডিপির সভাপতি ড. অলি আহমদ ছাড়া ২০ দলীয় জোট এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্য সব প্রার্থী ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করবেন। অলি মনোনয়ন পাচ্ছেন চট্টগ্রাম-১৪ আসন থেকে।
এদিকে তালিকা প্রকাশের পরপরই গত রাতে মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে আসন বণ্টন নিয়ে বৈঠক করতে যান মির্জা ফখরুল। সেখানে বৈঠক শেষে রাত ১০টায় তিনি গুলশানে দলীয় চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে ফিরে চূড়ান্ত মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দলীয় চিঠি দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয় রাজশাহী-১ আসন দিয়ে।
তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জহিরউদ্দিন স্বপন, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, নজির হোসেন, সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুলসহ সংস্কারপন্থী বলে পরিচিত বেশির ভাগ সাবেক এমপি মনোনয়ন পেয়েছেন।
এদিকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে প্রার্থীদের নৌকা প্রতীক বরাদ্দের চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর আগে যেসব আসনে একাধিক প্রার্থীকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল সেসব আসনেও একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে দলটি।
১৪ দলের শরিকদের জন্য ১৩টি এবং বিকল্পধারার নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টকে তিনটি আসন ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তারা জাতীয় পার্টিকে ৪২টি আসন ছেড়ে দিতে পারে। তবে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন বণ্টনের বিষয়টি এখনো পুরোপুরি নিষ্পত্তি হয়নি।
ফলে জাপা ছাড়া অন্য শরিকদের আসনসহ মোট ২৫৮টি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করল আওয়ামী লীগ।বাকি আসনগুলোর প্রার্থী তালিকা শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলেও রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আ. লীগ-বিএনপির চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা:
ঢাকা বিভাগ:
টাঙ্গাইল-১: শহীদুল ইসলাম (বিএনপি), ড. আবদুর রাজ্জাক (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-২: সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু (বিএনপি), তানভীর হাসান (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৩: আতাউর রহমান খান (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৪: মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৫: মাহমুদুল হাসান (বিএনপি), ছানোয়ার হোসেন (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৬: গৌতম চক্রবর্তী (বিএনপি), আহসানুল ইসলাম টিটু (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৭: আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী (বিএনপি), একাববর হোসেন (আ. লীগ)।
টাঙ্গাইল-৮: মোজাহেদুল ইসলাম (আ. লীগ)।
ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান (আ. লীগ)।
ঢাকা-২: ইরফান ইবনে আমান (বিএনপি), অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম (আ. লীগ)।
ঢাকার-৩: গয়েশ্বর চন্দ্র রায় (বিএনপি), নাসরুল হামিদ বিপু (আ. লীগ)।
ঢাকার-৪: সালাহউদ্দিন আহম্মেদ (বিএনপি), সৈয়দ আবু হোসাইন (আ. লীগ)।
ঢাকা-৫: হাবিবুর রহমান মোল্লা (আ. লীগ)।
ঢাকা-৬:
ঢাকা-৭: হাজী মোহাম্মদ সেলিম (আ. লীগ)।
ঢাকা-৮: মির্জা আব্বাস (বিএনপি)।
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী (আ. লীগ)।
ঢাকা-১০: আবদুল মান্নান (বিএনপি), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (আ. লীগ)।
ঢাকা-১১: শামীম আরা বেগম (বিএনপি), আকম রহমতউল্লাহ (আ. লীগ)।
ঢাকা-১২: সাইফুল আলম নীরব (বিএনপি), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৩: আবদুস সালাম (বিএনপি), সাদেক খান (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৪: আসমাউল হক (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৬: আহসান উল্লাহ হাসান (বিএনপি), মো: ইলিয়াস আলী মোল্লা (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৭: আকবর হোসাইন পাঠান (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৮: অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (আ. লীগ)।
ঢাকা-১৯: দেওয়ান মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন (বিএনপি), ডা. এনামুর রহমান (আ. লীগ)।
ঢাকা-২০: তমিজ উদ্দিন (বিএনপি), বেনজীর আহমেদ (আ. লীগ)।
গাজীপুর-১: চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী (বিএনপি), আকম মোজাম্মেল হক (আ. লীগ)।
গাজীপুর-২: সালাহউদ্দিন সরকার (বিএনপি), জাহিদ আহসান রাসেল (আ. লীগ)।
গাজীপুর-৩: ইকবাল হোসেন সবুজ (আ. লীগ)।
গাজীপুর-৪: শাহ রিয়াজুল হান্নান (বিএনপি), সিমিন হোসেন রিমি (আ. লীগ)।
গাজীপুর-৫: আকম ফজলুল হক মিলন (বিএনপি), মেহের আফরোজ চুমকি (আ. লীগ)।
নরসিংদী-১: খায়রুল কবির খোকন (বিএনপি), মো: নজরুল ইসলাম হিরু (আ. লীগ)।
নরসিংদী-২: ড. মঈন খান (বিএনপি)।
নরসিংদী-৩: জহিরুল হক ভূইয়া মোহন (আ. লীগ)।
নরসিংদী-৪: সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল (বিএনপি), নুরুল মজিদ আহমেদ হুমায়ুন (আ. লীগ)।
নরসিংদী-৫: রিয়াজুদ্দিন আহমেদ রাজু (আ. লীগ)।
নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী (আ. লীগ)।
নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম আজাদ (বিএনপি), নজরুল ইসলাম বাবু (আ. লীগ)।
নারায়ণগঞ্জ-৩:
নারায়ণগঞ্জ-৪: একেএম শামীম ওসমান (আ. লীগ)।
নারায়ণগঞ্জ-৫:
রাজবাড়ি-১: আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম (বিএনপি), কাজী কেরামত আলী (আ. লীগ)।
রাজবাড়ি-২: হারুনুর রশিদ (বিএনপি)।
ফরিদপুর-১: শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর (বিএনপি), মনজুর হোসেন বুলবুল (আ. লীগ)।
ফরিদপুর-২: শামা ওবায়েদ (বিএনপি), সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী (আ. লীগ)।
ফরিদপুর-৩: চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ (বিএনপি), খন্দকার মোশাররফ হোসেন (আ. লীগ)।
ফরিদপুর-৪: খন্দকার ইকবাল হোসেন (বিএনপি), কাজী জাফরুল্লাহ (আ. লীগ)।
গোপালগঞ্জ-১: এফ ই সরফুজ্জামান (বিএনপি), ফারুক খান (আ. লীগ)।
গোপালগঞ্জ-২: সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (বিএনপি), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (আ. লীগ)।
গোপালগঞ্জ-৩: আফজাল হোসেন (বিএনপি), শেখ হাসিনা (আ. লীগ)।
মাদারীপুর-১: সাজ্জাদ হোসেন সিদ্দিকী (বিএনপি), নূরে আলম চৌধুরী লিটন (আ. লীগ)।
মাদারীপুর-২: মিলটন বৈদ্য (বিএনপি), শাজাহান খান (আ. লীগ)।
মাদারীপুর-৩: আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন (বিএনপি), আব্দুস সোবহান গোলাপ (আ. লীগ)।
শরিয়তপুর-১: ইকবাল হোসেন অপু (আ. লীগ)।
শরিয়তপুর-২: শফিকুর রহমান কিরন (বিএনপি), একেএম এনামুল হক শামীম (আ. লীগ)।
শরিয়তপুর-৩: মিয়া নুরুদ্দিন আহমেদ অপু (বিএনপি), নাহিম রাজ্জাক (আ. লীগ)।
কিশোরগঞ্জ-১: রেজাউল করিম খান চুন্নু (বিএনপি), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (আ. লীগ)।
কিশোরগঞ্জ-২: মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান (বিএনপি), নূর মোহাম্মদ (আ. লীগ)।
কিশোরগঞ্জ-৩:
কিশোরগঞ্জ-৪: ফজলুর রহমান (বিএনপি), রেজওয়ান আহমদ তৌফিক (আ. লীগ)।
কিশোরগঞ্জ-৫: শেখ মুজিবর রহমান ইকবাল (বিএনপি), মো: আফজাল হোসেন (আ. লীগ)।
কিশোরগঞ্জ-৬: শরীফুল আলম (বিএনপি), নাজমুল হাসান (আ. লীগ)।
মানিকগঞ্জ-১: এস এ জিন্নাহ কবির (বিএনপি), এ এম নাইমুর রহমান খান (আ. লীগ)।
মানিকগঞ্জ-২: মাঈনুল ইসলাম খান শান্ত (বিএনপি), মমতাজ বেগম (আ. লীগ)।
মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক (আ. লীগ)।
মুন্সিগঞ্জ-১: শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন (বিএনপি)।
মুন্সিগঞ্জ-২: মিজানুর রহমান সিনহা (বিএনপি), সাগুফতা ইয়াসমিন (আ. লীগ)।
মুন্সিগঞ্জ-৩: আবদুল হাই (বিএনপি), মৃণাল কান্তি দাস (আ. লীগ)।
ময়মনসিংহ বিভাগ:
জামালপুর-১: আবুল কালাম আজাদ (আ. লীগ)।
জামালপুর-২: সুলতান মাহমুদ বাবু (বিএনপি), মো: ফরিদুল হক খান (আ. লীগ)।
জামালপুর-৩: মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল (বিএনপি), মির্জা আজম (আ. লীগ)।
জামালপুর-৪: ফরিদুল করিব তালুকদার শামীম (বিএনপি)।
জামালপুর-৫: শাহ ওয়ারেস আলী মামুন (বিএনপি), মোজাফফর হোসেন (আ. লীগ)।
শেরপুর-১: ডা. সানসিলা জেবরিন (বিএনপি), আতিউর রহমান আতিক (আ. লীগ)।
শেরপুর-২: মোখলেসুর রহমান রিপন (বিএনপি), মতিয়া চৌধুরী (আ. লীগ)।
শেরপুর-৩: মাহমুদুল হক রুবেল (বিএনপি), আকম ফজলুল হক চান (আ. লীগ)।
ময়ময়সিংহ-১: জুয়েল আরেং (আ. লীগ)।
ময়ময়সিংহ-২: শাহ শহীদ সরোয়ার (বিএনপি), শরীফ আহমেদ (আ. লীগ)।
ময়মনসিংহ-৩: ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসাইন (বিএনপি), নাজিমউদ্দিন আহমেদ (আ. লীগ।
ময়ময়সিংহ-৪:
ময়মনসিংহ-৫: জাকির হোসেন (বিএনপি)।
ময়মনসিংহ-৬: শামস উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন (আ. লীগ)।
ময়মনসিংহ-৭: জয়নাল আবেদীন (বিএনপি), মওলানা রুহুল আমিন মাদানি (আ. লীগ)।
ময়ময়সিংহ-৮:
ময়মনসিংহ-৯: খুররম চৌধুরী (বিএনপি), আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন (আ. লীগ)।
ময়ময়সিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (আ. লীগ)।
ময়মনসিহং-১১: ফখর উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু (বিএনপি), ফাহিম উদ্দিন আহমেদ (আ. লীগ)।
নেত্রকোনা-১: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল (বিএনপি), মনু মজুমদার (আ. লীগ)।
নেত্রকোনা-২: ডা. আনোয়ারুল হক (বিএনপি), আশরাফ আলী খান খসরু (আ. লীগ)।
নেত্রকোনা-৩: রফিকুল ইসলাম হিলালি (বিএনপি), অসীম কুমার উকিল (আ. লীগ)।
নেত্রকোনা-৪: তাহমিনা জামান (বিএনপি), রেবেকা মমিন (আ. লীগ)।
নেত্রকোনা-৫: ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (আ. লীগ)।
রংপুর বিভাগ:
পঞ্চগড়-১:
পঞ্চগড়-২: নুরুল ইসলাম সুজন (আ. লীগ)।
ঠাকুরগাঁও-১: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (বিএনপি), রামেশ চন্দ্র সেন (আ. লীগ)।
ঠাকুরগাঁও-২: দবিরুল ইসলাম (আ. লীগ)।
ঠাকুরগাঁও-৩:
দিনাজপুর-১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল (আওয়ামী লীগ)।
দিনাজপুর-২: মোহাম্মদ সাদিক রিয়াজ (বিএনপি), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (আ. লীগ)।
দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহমান (আ. লীগ)।
দিনাজপুর-৪: আক্তারুজ্জামান মিয়া (বিএনপি), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (আ. লীগ)।
দিনাজপুর-৫: এজেডএম রেজোয়ানুল হক (বিএনপি), মোস্তাফিজুর রহমান ফিরাজ (আ. লীগ)।
দিনাজপুর-৬: শিবলী সাদিক (আওয়ামী লীগ)।
নীলফামারি-১: রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), আফতাবউদ্দিন সরকার (আ. লীগ)।
নীলফামারি-২: আসাদুজ্জামান নূর (আ. লীগ)।
নীলফামারি-৩: গোলাম মোস্তফা (আ. লীগ)।
নীলফামারি-৪:
লালমনিরহাট-১: হাসান রাজীব প্রধান (বিএনপি), মোতাহার হোসেন (আ. লীগ)।
লালমনিরহাট-২: রোকন উদ্দিন বাবুল (বিএনপি), নুরুজ্জামান আহমেদ (আ. লীগ)।
লালমনিরহাট-৩: আসাদুল হাবিব দুলু (বিএনপি)।
রংপুর-১: মোশাররফ হোসেন সুজন (বিএনপি)।
রংপুর-২: মোহাম্মদ আলী সরকার (বিএনপি)।
রংপুর-৩ রিটা রহমান (বিএনপি)।
রংপুর-৪: এমদাদুল হক ভরসা (বিএনপি), টিপু মুন্সী (আ. লীগ)।
রংপুর-৫: এইচ এন আশিকুর রহমান (আ. লীগ)।
রংপুর-৬: সাইফুল ইসলাম (বিএনপি), অ্যাডভোকেট শিরিন শারমিন চৌধুরী (আ. লীগ)।
কুড়িগ্রাম-১: সাইফুর রহমান রানা (বিএনপি)।
কুড়িগ্রাম-২:
কুড়িগ্রাম-৩: তাসভীর-উল ইসলাম (বিএনপি)।
কুড়িগ্রাম-৪: মোহাম্মদ আজিজুর রহমান (বিএনপি)।
গাইবান্ধা-১:
গাইবান্ধা-২: মাহবুব আরা গিনি (আ. লীগ)।
গাইবান্ধা-৩: ডা. ইউনুস আলী (আ. লীগ)।
গাইবান্ধা-৪: ফারুক কবির আহমেদ (বিএনপি), মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (আ. লীগ)।
গাইবান্ধা-৫: ফারুক আলম সরকার (বিএনপি), ফজলে রাব্বী মিয়া (আ. লীগ)।
রাজশাহী বিভাগ:
জয়পুরহাট-১: ফজলুর রহমান (বিএনপি), শামসুর আলম দুদু (আ. লীগ)
জয়পুরহাট-২: এইএম খলিলুর রহমান (বিএনপি), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (আ. লীগ)।
বগুড়া-১: গাজী রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), আব্দুল মান্নান (আ. লীগ)।
বগুড়া-২:
বগুড়া-৩:
বগুড়া-৪: মোশাররফ হোসেন (বিএনপি)।
বগুড়া-৫: গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ (বিএনপি), হাবিবুর রহমান (আ. লীগ)।
বগুড়া-৬:
বগুড়া-৭:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: মোহাম্মদ শাহজাহান মিয়া (বিএনপি), সামিল উদ্দিন আহমেদ (আ. লীগ)।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), জিয়াউর রহমান (আ. লীগ)।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: হারুনুর রশীদ (বিএনপি)।
নওগাঁ-১: মোস্তাফিজুর রহমান (বিএনপি), সাধন চন্দ্র মজুমদার (আ. লীগ)।
নওগাঁ-২: শামসুজ্জোহা খান (বিএনপি), শহিদুজ্জামান সরকার (আ. লীগ)।
নওগাঁ-৩: পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী (বিএনপি)।
নওগাঁ-৪: শামসুল আলম প্রামাণিক (বিএনপি), মোহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক।
নওগাঁ-৫: জাহিদুল ইসলাম ধলু (বিএনপি), নিয়াজউদ্দিন জলি (আ. লীগ)।
নওগাঁ-৬: আলমগীর কবির (বিএনপি), ইসরাফিল আলম (আ. লীগ)।
রাজশাহী-১: ব্যারিস্টার আমিনুল হক (বিএনপি), ওমর ফারুক চৌধুরী (আ. লীগ)।
রাজশাহী-২: মিজানুর রহমান মিনু (বিএনপি)।
রাজশাহী-৩: শফিকুল হক মিলন (বিএনপি), আয়েন উদ্দিন (আ. লীগ)।
রাজশাহী-৪: আবু হেনা (বিএনপি), এনামুল হক (আ. লীগ)।
রাজশাহী-৫: নজরুল ইসলাম মন্ডল (বিএনপি), ড. মনসুর (আ. লীগ)।
রাজশাহী-৬: আবু সাঈদ চাঁদ (বিএনপি), শাহরিয়ার আলম (আ. লীগ)।
নাটোর-১: কামরুন্নাহার (বিএনপি), শহিদুল ইসলাম বকুল (আ. লীগ)।
নাটোর-২: সাবিনা ইয়াসিমন ছবি (বিএনপি), শফিকুল ইসলাম শিমুল (আ. লীগ)।
নাটোর-৩: দাউদার মাহমুদ (বিএনপি), জুনাইদ আহমেদ পলক (আ. লীগ)।
নাটোর-৪: আবদুল আজিজ (বিএনপি), আব্দুল কুদ্দুস (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-১: রুমানা মোরশেদ কনক চাঁপা (বিএনপি), মোহাম্মদ নাসিম (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-২: ডা. হাবীবে মিল্লাত (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-৩: আবদুল মান্নান তালুকদার (বিএনপি) ড. আবদুল আজীজ (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-৫: আমিরুল ইসলাম খান আলীম (বিএনপি), আব্দুল মজিদ মণ্ডল (আ. লীগ)।
সিরাজগঞ্জ-৬: কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিস (বিএনপি), হাসিবুর রহমান স্বপন (আ. লীগ)।
পাবনা-১: শামসুল হক টুকু (আ. লীগ)।
পাবনা-২: সেলিম রেজা হাবিব (বিএনপি), আহমেদ ফিরোজ কবির (আ. লীগ)।
পাবনা-৩: আনোয়ারুল ইসলাম (বিএনপি), মকবুল হোসেন (আ. লীগ)।
পাবনা-৪: হাবিবুর রহমান হাবিব (বিএনপি), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (আ. লীগ)।
পাবনা-৫: গোলাম ফারুক প্রিন্স (আ. লীগ)।
খুলনা বিভাগ:
মেহেরপুর-১: মাসুদ অরুন (বিএনপি), ফরহাদ হোসেন দোদুল (আ. লীগ)।
মেহেরপুর-২: জাভেদ মাসুদ মিলটন (বিএনপি)।
কুষ্টিয়া-১: রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা (বিএনপি)।
কুষ্টিয়া-২:
কুষ্টিয়া-৩: জাকির হোসেন সরকার (বিএনপি), মাহবুবুল আলম হানিফ (আ. লীগ)।
কুষ্টিয়া-৪: মেহেদি আহমেদ রুমী (বিএনপি), সেলিম আলতাফ জর্জ (আ. লীগ)।
চুয়াডাঙ্গা-১: মো. শহীদুজ্জামান (বিএনপি), সোলায়মান হক জোয়ারর্দার সেলুন (আ. লীগ)।
চুয়াডাঙ্গা-২: মাহমুদ হাসান খান (বাবু খান) (বিএনপি), আলী আজগর টগর (আ. লীগ)।
ঝিনাইদহ-১: আব্দুল হাই (আ. লীগ)।
ঝিনাইদহ-২: আবদুল মজিদ (বিএনপি), তানজীব আলম সিদ্দিকী (আ. লীগ)।
ঝিনাইদহ-৩: শফিকুল আজম খান চঞ্চল (আ. লীগ)।
ঝিনাইদহ-৪: সাইফুল ইসলাম ফিরোজ (বিএনপি), আনোয়ারুল আজিম আনার (আ. লীগ)।
যশোর-১: মফিকুল হাসান তৃপ্তি (বিএনপি), শেখ আফিল উদ্দিন (আ. লীগ)।
যশোর-২: মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন (আ. লীগ)।
যশোর-৩: অনিন্দ্য ইসলাম অমিত (বিএনপি), কাজী নাবিল আহমেদ (আ. লীগ)।
যশোর-৪: টি এস আইয়ুব (বিএনপি), রনজিৎ কুমার রায় (আ. লীগ)।
যশোর-৫: স্বপন ভট্টচার্য (আ. লীগ)
যশোর-৬: আবুল হোসেন আজাদ (বিএনপি), ইসমাত আরা সাদেক (আ. লীগ)।
মাগুরা-১: সাইফুজ্জামান শিখর (আ. লীগ)।
মাগুরা-২: বীরেন সিকদার (আ. লীগ)।
নড়াইল-১: সাজ্জাদ হোসেন (বিএনপি), বি এম কবিরুল হক মুক্তি (আ. লীগ)।
নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মুর্তজা (আ. লীগ)
বাগেরহাট-১: শেখ মাসুদ রানা (বিএনপি), শেখ হেলাল উদ্দিন (আ. লীগ)।
বাগেরহাট-২: এম এ সালাম (বিএনপি), শেখ তন্ময় (আ. লীগ)।
বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার (আ. লীগ)।
বাগেরহাট-৪: মোজাম্মেল হোসেন (আ. লীগ)।
খুলনা-১: আমির এজাজ খান (বিএনপি), পঞ্চানন বিশ্বাস (আ. লীগ)।
খুলনা-২: নজরুল ইসলাম মঞ্জু (বিএনপি), শেখ জালালুদ্দিন জুয়েল (আ. লীগ)।
খুলনা-৩: রকিবুল ইসলাম বকুল (বিএনপি), বেগম মুন্নুজান সুফিয়ান (আ. লীগ)।
খুলনা-৪: আজিজুল বারী হেলাল (বিএনপি), আব্দুস সালাম মুর্শেদী (আ. লীগ)।
খুলনা-৫: নারায়ন চন্দ্র চন্দ (আ. লীগ)।
খুলনা-৬: আখতারুজ্জামান বাবু (আ. লীগ)।
সাতক্ষীরা-১: হাবিবুল ইসলাম হাবিব (বিএনপি)।
সাতক্ষীরা-২: মীর মোস্তাক আহমেদ রবি (আ. লীগ)।
সাতক্ষীরা-৩: এএফএম রুহুল হক (আ. লীগ)।
সাতক্ষীরা-৪: এস এম জগলুল হায়দার (আ. লীগ)।
বরিশাল বিভাগ:
বরগুনা-১: ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (আ. লীগ)।
বরগুনা-২: শাখাওয়াত হাসানুর রহমান রিমন (আ. লীগ)।
পটুয়াখালী-১: আলতাফ হোসেন চৌধুরী (বিএনপি), শাহজাহান মজুমদার (আ. লীগ)।
পটুয়াখালী-২: শামসুল হক রেজা (আ. লীগ)।
পটুয়াখালী-৩: গোলাম মাওলা রনি (বিএনপি), এসএম শাহজাদা (আ. লীগ)
পটুয়াখালী-৪: এবিএম মোশাররফ হোসেন (বিএনপি)।
ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ (আ. লীগ)।
ভোলা-২: হাফিজ ইব্রাহিম (বিএনপি), আলী আজম মুকুল (আ. লীগ)।
ভোলা-৩: মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (আ. লীগ)।
ভোলা-৪: নাজিম উদ্দিন আলম (বিএনপি), আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (আ. লীগ)।
বরিশাল-১: জহির উদ্দিন স্বপন (বিএনপি), আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ (আ. লীগ)
বরিশাল-২: সরফুদ্দিন সান্টু (বিএনপি), তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (আ. লীগ)।
বরিশাল-৩: জয়নুল আবেদীন (বিএনপি)।
বরিশাল-৪: পংকজ দেবনাথ (আ. লীগ)।
বরিশাল-৫: মজিবর রহমান সরোয়ার (বিএনপি), জেবুন্নেছা আফরোজ (আ. লীগ)।
বরিশাল-৬: আবুল হোসেন খান (বিএনপি)।
ঝালকাঠি-১: ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বিএনপি),
ঝালকাঠি-২: জেবা আমিন খান (বিএনপি), আমির হোসেন আমু (আ. লীগ)।
পিরোজপুর-১: শ ম রেজাউল করিম (আ. লীগ)
পিরোজপুর-২:
পিরোজপুর-৩: রুহুল আমিন দুলাল (বিএনপি)।
সিলেট বিভাগ:
সুনামগঞ্জ-১: নজির হোসেন (বিএনপি), মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (আ. লীগ)।
সুনামগঞ্জ-২: নাসির চৌধুরী (বিএনপি), জয়া সেনগুপ্ত (আ. লীগ)।
সানুমগঞ্জ-৩: এএ মান্নান (আ. লীগ)।
সুনামগঞ্জ-৪: ফজলুল হক আপসিয়া (বিএনপি)।
সুনামগঞ্জ-৫: মিজানুর রহমান চৌধুরী (বিএনপি), মহিবুর রহমান মানিক (আ. লীগ)।
সিলেট-১: একেএম আব্দুল মোমেন (আ. লীগ)।
সিলেট-২:
সিলেট-৩: শফি আহমেদ চৌধুরী (বিএনপি), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কায়েস (আ. লীগ)।
সিলেট-৪: দিলদার হোসেন সেলিম (বিএনপি), ইমরান আহমেদ (আ. লীগ)।
সিলেট-৫:
সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ (আ. লীগ)।
মৌলভীবাজার-১: নাসির উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), মো. সাহাব উদ্দিন (আ. লীগ)।
মৌলভীবাজার-২:
মৌলভীবাজার-৩: নাসের রহমান (বিএনপি), নেসার আহমেদ (আ. লীগ)।
মৌলভীবাজার-৪: মজিবুর রহমান চৌধুরী (বিএনপি), মো. আব্দুস শহীদ (আ. লীগ)।
হবিগঞ্জ-১:
হবিগঞ্জ-২: মো. আব্দুল মজিদ খান (আ. লীগ)।
হবিগঞ্জ-৩: জি কে গউস (বিএনপি), মো. আবু জহির (আ. লীগ)।
হবিগঞ্জ-৪: মোহাম্মদ মাহবুব আলী (আ. লীগ)।
চট্টগ্রাম বিভাগ:
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-১: একরামুজ্জামান (বিএনপি), বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (আ. লীগ)।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-২:
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৩: খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল (বিএনপি), আর এ এম ইবাইদুল মুক্তাদির চৌধুরী (আ. লীগ)।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৪: আনিসুল হক (আ. লীগ)।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৫: মো. এবাফুল করিম বুলবুল (আ. লীগ)।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৬: এ বি তাজুল ইসলাম (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-১: মো. সুবিদ আলী ভুইয়া (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-২: সেলিমা আহমেদ মেরী (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৩: কাজী মজিবুল হক (বিএনপি), ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৪: রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৫: আব্দুল মতিন খসরু (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৬: একেএম বাহাউদ্দিন বাহার (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৭: আলী আশরাফ (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-৮: জাকারিয়া তাহের সুমন (বিএনপি)।
কুমিল্লা-৯: আনোয়ারুল আজিম (বিএনপি), মো. তাজুল ইসলাম (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-১০: আহম মোস্তফা কামাল (আ. লীগ)।
কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক (আ. লীগ)।
চাঁদপুর-১: মোশাররফ হোসেন (বিএনপি)।
চাঁদপুর-২: ডা. জালাল উদ্দিন (বিএনপি), নুরুল আমীন (আ. লীগ)।
চাঁদপুর-৩: দীপু মনি (আ. লীগ)।
চাঁদপুর-৪: আবদুল হান্নান (বিএনপি), শফিকুর রহমান (আ. লীগ)।
চাঁদপুর-৫: মমিনুল হক (বিএনপি), মেজর রফিকুল ইসলাম (আ. লীগ)।
ফেনী-১:
ফেনী-২: জয়নাল আবেদীন (বিএনপি)।
ফেনী-৩: আকবর হোসেন (বিএনপি)।
নোয়াখালী-১: ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন (বিএনপি)।
নোয়াখালী-২: জয়নুল আবদেীন ফারুক (বিএনপি)।
নোয়াখালী-৩: বরকত উল্লাহ বুলু (বিএনপি), মামুনুর রশীদ কিরণ (আ. লীগ)।
নোয়াখালী-৪: মো. শাহজাহান (বিএনপি), একরামুল করিম চৌধুরী (আ. লীগ)।
নোয়াখালী-৫: ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি), ওবায়দুল কাদের (আ. লীগ)।
নোয়াখালী-৬: ফজলুল আজিম (বিএনপি), আয়েশা ফেরদৌস (আ. লীগ)।
লক্ষ্মীপুর-১:
লক্ষ্মীপুর-২: আবুল খায়ের ভূঁইয়া (বিএনপি)।
লক্ষ্মীপুর-৩: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি (বিএনপি)।
লক্ষ্মীপুর-৪:
চট্টগ্রাম-১: নুরুল আমিন (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-২: আজিবুল্লাহ বাহার (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-৩:
চট্টগ্রাম-৪: ইসহাক চৌধুরী (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-৫:
চট্টগ্রাম-৬: জসিম উদ্দিন সিকদার (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-৭: কুতুব উদ্দিন বাহার (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-৮:
চট্টগ্রাম-৯: ডা. শাহাদাত হোসেন (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-১০: আব্দুল্লাহ আল নোমান (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-১১: আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-১২: এনামুল হক (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-১৩: সারোয়ার জামাল নিজাম (বিএনপি)।
চট্টগ্রাম-১৪:
চট্টগ্রাম-১৫:
চট্টগ্রাম-১৬: জাফরুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি)।
কক্সাবাজার-১: হাসিনা আহমেদ (বিএনপি)।
কক্সাবাজার-২:
কক্সাবাজার-৩: লুৎফর রহমান কাজল (বিএনপি)।
কক্সাবাজার-৪: শাহজাহান চৌধুরী (বিএনপি)।
পার্বত্য খাগড়াছড়ি:
পার্বত্য রাঙামাটি: মনি স্বপন দেওয়ান (বিএনপি)।
পার্বত্য বান্দরবান- সাচিং প্রু (বিএনপি)।