বেশিরভাগ বাজারে দেড়’শ টাকার নিচে মিলছে না কোনো মাছের কেজি।
মাছ বাজার ঘুরে দেখা যায়, সব থেকে কম দামে বিক্রি হচ্ছে তেলাপিয়া। আগের সপ্তাহের মতো তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি, পাঙাশ ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা, রুই ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা, পাবদা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, টেংরা কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, চিতল ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মাছের দামের বিষয়ে যাত্রাবাড়ী আড়তের ব্যবসায়ী একরামুল বলেন, মাছের দাম অনেকটাই নির্ভর করে আড়তে সরবরাহের উপর। মাছের উৎপাদন কম হওয়ায় কয়েক মাস ধরে তুলনামূলক মাছ কম আসছে। যে কারণে সব ধরনের মাছের দাম বাড়তি।
যাত্রাবাড়ী বাজারে মাছ কিনতে আসা শরিফুল ইসলাম বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় আজ সব ধরনের মাছের দাম বেশি। গত সপ্তাহে যে রুই মাছ ২৬০ টাকা কেজি কিনেছি আজ তা ৩৫০ টাকা কেজি চাচ্ছে। টেংরা মাছ গত সপ্তাহে সাড়ে ৫০০ টাকা কেজি কিনেছিলাম, আজ ৭০০ টাকা কেজি চাচ্ছে।
তিনি বলেন, মাছের মতো সব ধরনের সবজির দামও এমন চড়া। হঠাৎ করে কী এমন হলো যে সবকিছুর দাম বেড়ে যাবে। আসলে বাজারে মনিটরিং করার কেউ নেই। ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ালে কেউ কিছু বলে না। যে কারণে হুটহাট করে যেকোনো অজুহাত দেখিয়ে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেন।