ভারত, চীন, পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের কৃষিপ্রধান এলাকায় তীব্র খরা দেখা দিয়েছিল। ব্যাহত হয়েছিল কৃষি উৎপাদন। তবে এর পরও ২০১৮-১৯ মৌসুমে বিশ্বব্যাপী চালের সম্মিলিত উৎপাদন কমছে নাই। বরং মৌসুম শেষে খাদ্যপণ্যটির বৈশ্বিক উৎপাদনে ১ শতাংশ চাঙ্গাভাব দেখা যেতে পারে। এ সময় বিশ্বব্যাপী সব মিলিয়ে ৫০ কোটি টন চাল উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল গ্রেইন কাউন্সিলের (আইজিসি) সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এ সম্ভাবনার কথা উঠে এসেছে।
পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশের বেশি মানুষের প্রধান খাদ্য চাল। বিশেষত চীন, ভারত, বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশগুলোর মানুষ সবচেয়ে বেশি চাল খেয়ে থাকে। ভৌগোলিক কারণে এ অঞ্চলের দেশগুলোয় খাদ্যপণ্যটির উৎপাদনও বেশি হয়।
লন্ডনভিত্তিক আইজিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮-১৯ মৌসুম শেষে চালের বৈশ্বিক উৎপাদন দাঁড়াতে পারে ৫০ কোটি টনে। সে হিসাবে আগের মৌসুমের তুলনায় ২০১৮-১৯ মৌসুমে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যটির উৎপাদন বাড়তে পারে ১ শতাংশ।