পোশাক শ্রমিকদের জন্য ই-ওয়ালেট সেবা চালুর কাজ শুরু হচ্ছে।‘আরএমজি ডিজিটাল ওয়ালেট’ বা ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে মজুরি প্রদান ও শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন করা হবে।
এই ই-ওয়ালেট আনতে বিজিএমইএ’র সঙ্গে চুক্তি করেছে তথ্যপ্রযুক্তি।
বিজিএমইএ’র উত্তরা কার্যালয়ে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এতে সভাপতিত্ব করেন বিজিএমইএর সভাপতি ডক্টর রুবানা হক।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব ও বিজিএমইএর সচিব আব্দুর রাজ্জাক সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প শ্রমিকেরা দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে।
এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এর সাথে যুক্ত হলো একটি বড় উদ্যোগ পোশাক শিল্প শ্রমিকদের জন্য ডিজিটাল ওয়ালেট।
পলক বলেন, তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে তৈরি পোশাক শিল্প খাত, যা বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। তাই পোশাক শিল্পকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করতে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সব সময় সচেষ্ট রয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে স্বল্পপরিসরে পোশাক শিল্পে ই-ওয়ালেট চালু বিষয়ে একটি পাইলট প্রকল্প নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে বেতন প্রদান করা হলে পোশাক শিল্প শ্রমিকদের বেতন প্রদানের স্বচ্ছতা কেনাকাটাসহ আর্থিক লেনদেন সহজ হবে।বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, এই ডিজিটাল ওয়ালেটের ফলে পোশাক শিল্পের শ্রমিক ভাইবোনেরা অর্থ নিরাপত্তা পাবেন, তাদের অর্থ সাশ্রয় হবে, তারা অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারবেন, বিদ্যুৎসহ সকল সেবার বিল সহজেই পরিশোধ করতে পারবেন।
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, শ্রমিকদের ক্রেডিট প্রোফাইল তৈরি হবে, ফলে তারা যে কোন সমস্যায় ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিজিএমইএর পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পোশাক শ্রমিকদের জন্য ই-ওয়ালেট সেবা চালুর কাজ শুরু হচ্ছে।‘আরএমজি ডিজিটাল ওয়ালেট’ বা ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে মজুরি প্রদান ও শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন করা হবে।
এই ই-ওয়ালেট আনতে বিজিএমইএ’র সঙ্গে চুক্তি করেছে তথ্যপ্রযুক্তি।
বিজিএমইএ’র উত্তরা কার্যালয়ে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এতে সভাপতিত্ব করেন বিজিএমইএর সভাপতি ডক্টর রুবানা হক।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব ও বিজিএমইএর সচিব আব্দুর রাজ্জাক সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শিল্প শ্রমিকেরা দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে।
এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এর সাথে যুক্ত হলো একটি বড় উদ্যোগ পোশাক শিল্প শ্রমিকদের জন্য ডিজিটাল ওয়ালেট।
পলক বলেন, তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে তৈরি পোশাক শিল্প খাত, যা বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। তাই পোশাক শিল্পকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করতে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সব সময় সচেষ্ট রয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে স্বল্পপরিসরে পোশাক শিল্পে ই-ওয়ালেট চালু বিষয়ে একটি পাইলট প্রকল্প নেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে বেতন প্রদান করা হলে পোশাক শিল্প শ্রমিকদের বেতন প্রদানের স্বচ্ছতা কেনাকাটাসহ আর্থিক লেনদেন সহজ হবে।বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, এই ডিজিটাল ওয়ালেটের ফলে পোশাক শিল্পের শ্রমিক ভাইবোনেরা অর্থ নিরাপত্তা পাবেন, তাদের অর্থ সাশ্রয় হবে, তারা অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারবেন, বিদ্যুৎসহ সকল সেবার বিল সহজেই পরিশোধ করতে পারবেন।
সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, শ্রমিকদের ক্রেডিট প্রোফাইল তৈরি হবে, ফলে তারা যে কোন সমস্যায় ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন।চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিজিএমইএর পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।