পুঁজিবাজারে গতি সঞ্চার করতে তফসিলি ব্যাংকগুলোকে বিশেষ যে তহবিল সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এই তহবিল যেখানে -সেখানে বিনিয়োগ করা যাবে না। কেনা যাবে না যে কোনো কোম্পানির শেয়ার। বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের কিছু মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বেঁধে দিয়েছে কিছু শর্ত। এর আলোকেই শেয়ার কিনতে হবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে। এমনকি ওই ব্যাংক যেসব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজকে ঋণ দেবে, তাদেরকেও এসব মানদণ্ড ও শর্ত মানতে হবে। শেয়ারের পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট এবং বন্ড কেনার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।
শেয়ার ক্রয়ের নীতিমালাঃ
নীতিমালা অনুসারে, বিশেষ তহবিলের অর্থ দিয়ে শুধু সেসব কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে, যেগুলো গত তিন বছরে কমপক্ষে ১০ শতাংশ হারে লভ্যাংশ (নগদ অথবা বোনাস অথবা উভয়) দিয়েছে।
তিন বছরের মধ্যে একবছরও যদি কোনো কোম্পানি ১০ শতাংশের কম লভ্যাংশ দিয়ে থাকে, তাহলে ওই কোম্পানির শেয়ার কেনা যাবে না।
বিনিয়োগযোগ্য শেয়ারের জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানির শেয়ার ৭০ শতাংশের বেশি ফ্রি ফ্লোট হবে না। অর্থাৎ কোনো কোম্পানির ফ্রি ফ্লোট শেয়ারের সংখ্যা মোট শেয়ারের ৭০ শতাংশের বেশি হলে বিশেষ তহবিলের অর্থ দিয়ে ওই শেয়ার কেনা যাবে না।
এই নীতিমালা অনুসারে যে কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করা যাবে, আমরা মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেড এই নীতিমালা অনুসারে যে কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করা যাবে তার একটি লিস্ট তৈরি করেছি। বিনিয়োগকারীদের সুবিধার জন্য সবার জন্য এই লিস্ট পিডিএফ আকারে দেয়া হলো।