চট্টগ্রামে রমজানে সকল ধরনের বিপণি বিতান ও শপিং মল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শনিবার সিএমপি কমিশনার কার্যালয়ে বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বৈঠকে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ঈদের পর আগামী ৩১ মে পর্যন্ত নগরীর সকল বিপণি বিতান ও শপিং মল বন্ধ থাকবে।
এর আগে ১০ মে থেকে সীমিত পরিসরে ঈদের কেনাকাটার জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখা যাবে বলে সরকারিভাবে জানানো হয়।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি, গণপরিবহন বন্ধ এবং দেশের মানুষ সাময়িক আর্থিক সংকটের মধ্যে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে পড়েছেন চট্টগ্রামের দোকান মালিক সমিতির নেতারা। প্রথমে গত শুক্রবার নগরীর অভিজাত ১০ বিপণি বিতান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো। পরে নগরীর সকল দোকান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
মিমি সুপার মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জাকির হোসেন বলেন, আগে জীবন, পরে জীবিকা। আগে মানুষকে বাঁচতে হবে। করোনা ভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যে দোকান খোলা রাখা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ। বাতাসে ভাইরাস ছড়ায়। তাই মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য ঈদের আগে সকল ধরনের বিপণি বিতান ও শপিং মল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।’
সানবিডি/ঢাকা/এসএস