প্রায় আট মাসে আগে দিল্লি নিবাসী এক যুবকের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের হওয়ার কিছুদিন পর থেকেই ওই গৃহবধূকে যৌতুকের জন্য মারধর করা হত। ঠিকমত খেতে না দিয়ে উপোসও করিয়ে রাখা হত তাকে। প্রতিবাদ করলেই চলত দুর্ব্যবহার।
অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে এলাহাবাদে বাপের বাড়িতে চলে যান নির্যাতিতা। তখন আর অত্যাচার করা হবে না, এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে আবার শ্বশুরবাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
কিন্তু, শ্বশুরবাড়ি পৌঁছাতেই বেড়ে যায় অত্যাচারের তীব্র মাত্রা। সারাদিন মারধরের পর রাতে ওই গৃহবধূকে শ্বশুর ও দেওর মিলে ধর্ষণ করত। এরপরই কোনওমতে শ্বশুরবাড়ি থেকে পালিয়ে এলাহাবাদে চলে এসে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিত গৃহবধূ।