বাবার হাতে নৃশংসভাবে খুন ১৯ বছরের এক যুবতী। পুলিশ সূত্রে খবর, মেয়েকে স্থানীয় এক ওষুধের দোকান থেকে কনডম চুরি করতে দেখে ফেলে তার বাবা আসাদুল্লাহ খান(৫১)। ঘটনাটি ঘটেছে জার্মানির বার্লিনে।
পাকিস্তানের বাসিন্দা আসাদুল্লাহ পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে মেয়েকে খুন করে বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। তার মেয়ের বয়স ১৯। কেন মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে মিলনের জন্য কাতর হবে-কেন কনডম চুরি করতে হবে দোকান থেকে, এই রাগেই হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে মেয়েকে খুন করেছি-পুলিশের কাছে কবুল শোকবিহ্বল বাবার। খান ও তার স্ত্রী শাজিয়া এখন জার্মানিতে বন্দি। তাদের ছোট মেয়ে পুলিশের কাছে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছে, মা ও বাবা মিলেই দিদিকে খুন করেছে।
আবদুল্লাহ নিজে মুখে স্বীকার করেছে, মেয়েকে সে শ্বাসরোধ করে খুন করেছে। শুধু তাই নয় হত্যার পর মেয়েকে হুইল চেয়ারে বসিয়ে একটি বাঁধের কাছে নিয়ে গিয়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় ধৃত ব্যক্তি ও তার স্ত্রী।