৬ষ্ঠ বছরে পা দিলো শ্যামলী ও টাঙ্গাইল ম্যাটস
প্রকাশ: ২০১৫-১২-১৫ ২৩:০৯:৪৪
দেশের স্বাস্থ্য খাতে প্রচুর পরিমানে চিকিৎসক, নার্স ও উপ-সহকারী মেডিকেল অফিসারের ঘাটতি রয়েছে। এতে পিছিয়ে পড়ছে স্বাস্থ্য খাত। তবে সরকার এ খাতের উন্নয়নে খুবই আন্তরিক। সরকারের সঙ্গে তাল মিলে স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে বেসরকারিভাবে কাজ করছে ট্রমা সেন্টার মেডিকেল ইনস্টিটিউটস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এখাতে বিপুল পরিমান দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রেখেইে চলেছে ট্রমা সেন্টার মেডিকেল ইনস্টিটিউটস।
জানা গেছে, ইনস্টিটিউটসের অধিনে চারটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- মিরপুর ট্রমা আইএমটি এন্ড ম্যাটস, শ্যামলী ম্যাটস, টাঙ্গাইল ম্যাটস ও ঘাটাইল ম্যাটস। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানগুলো দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থী কারীগর ম্যাটস (মেডিকেল এসিসট্যান্ট) ও আইএমটি (মেডিকেল টেকনোলজি) বিষয়ে অধ্যায়ন করছেন।
প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শ্যামলী ম্যাটস ও টাঙ্গাইল ম্যাটস সফলতার মাধ্যমে পঞ্চম বছর শেষ করে ৬ষ্ঠ বছরে পর্দাপন করে। এ উপলক্ষে গত শনিবার রাজধানীর আগারগাঁও এলজিআরডি অডিটোরিয়ামে কেক কেটে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উযাপন করা হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক এমপি। ট্রমা সেন্টার মেডিকেল ইনস্টিটিউটসের চেয়ারম্যান জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইনস্টিটিউটসের পরিচালক (প্রসাশন) তানজিনা খান, ট্রমা আইএমটি এন্ড ম্যাটসের প্রিন্সিপাল ডা. ইব্রাহানা ইসলাম, শ্যামলী ম্যাটসের প্রিন্সিপাল ডা. তাসনুভা আহমেদ, টাঙ্গাইল ম্যাটসের প্রিন্সিপাল ডা. নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
ট্রমা সেন্টার মেডিকেল ইনস্টিটিউটসের পরিচালক (প্রসাশন) তানজিনা খান বলেন, দেশের জনসংখ্যার তুলনায় চিকিৎসকের প্রচুর অভাব। তার পরেও ভাল চিকিৎসকরা গ্রাম-গঞ্জে থাকতে চায় না। ফলে শহরসহ গ্রামীণ পর্যায়ের সেবা খাত ধরে রাখতেই সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করে যাচ্ছে ট্রমা সেন্টার মেডিকেল ইনস্টিটিউটস।