৬০ লাখ টন এলপিজি রফতানি করবে ইরান
নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশ: ২০২২-০১-২৯ ০৯:১১:১৭
চলতি ২০২২ বছরে ইরানের এলপিজি রফতানির প্রাক্কলিত পরিমাণ আনুমানিক ৬০ লাখ টন দাঁড়াতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সময়ে দেশটির রফতানীকৃত এলপিজির সবচেয়ে বড় ভোক্তা হবে চীন। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে রফতানীকৃত এলপিজির পরিমাণ আরো বাড়তে পারে বলে জানায় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। খবর এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল প্লাটস।
এ বিষয়ে সূত্র জানায়, ২০২২ সালে ইরানের রফতানীকৃত এলপিজির পরিমাণ প্রতি মাসে ৪ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ ৩০ হাজার টন পরিমাণ দাঁড়াতে পারে। তবে এটি নির্ভর করবে জাহাজের প্রাপ্যতার ওপর। সূত্র আরো জানায়, ইরানের এলপিজি উৎপাদনের পরিমাণ ক্রমেই বাড়ছে। তবে সমস্যা হলো অল্প কিছুসংখ্যক জাহাজ ইরানের বন্দরগুলোয় ভেড়ে। অন্যান্য বছরের মতো চলতি বছরেও ইরানের এলপিজির সর্বোচ্চ ভোক্তা হিসেবে থাকবে চীন। এক ব্যবসায়িক সূত্র জানায়, গত বছরের জুলাই-আগস্টের থেকে ইরানের মাসিক এলপিজি রফতানির পরিমাণ দুই বছরের সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। এ সময়ে মাসিক এলপিজি রফতানির পরিমাণ ছিল পাঁচ লাখ টন।
২০১৯ সালে ইরান থেকে ৪৯ লাখ ৪০ হাজার টন এলপিজি আমদানি করে চীন। ২০২০ সালে এর পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ৫০ হাজর টন। ২০২১ সালের জানুয়ারি-মে মাসে দেশটি থেকে চীনের এলপিজি আমদানির পরিমাণ ছিল ১৯ লাখ ৬৫ হাজার টন।
সানবিডি/এনজে