ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারকে ১১৪ বিশিষ্ট নাগরিকের খোলা চিঠি

সানবিডি২৪ আপডেট: ২০২৪-০৮-১২ ১৬:২৬:৪৭


দীর্ঘ ১৬ বছরের স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়ে ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করায় বাংলাদেশের সাহসী ছাত্র ও নাগরিকদেরকে এক খোলা চিঠির মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন বিশ্বের ১১৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক। তাদের মধ্যে অনেকেই প্রবাসী বাংলাদেশি। পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে বেশ কিছু দাবিও জানিয়েছেন তারা।

খোলা চিঠির শুরুতেই অভিনন্দন জানিয়ে তারা লেখেন, আপনাদের অদম্য সাহস, ঐক্য এবং দৃঢ়সংকল্প আশা ও সম্ভাবনার এক নতুন যুগের পথ প্রশস্ত করেছে। ন্যায়বিচার, সাম্য এবং ধর্মনিরপেক্ষতার ভিত্তিতে জাতির নতুন ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপর আস্থা রাখছি।

এই সংকটময় সন্ধিক্ষণে, বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের বন্ধুদের সাথে এক হয়ে আমরা শিক্ষাবিদ, লেখক, ব্লগার, সাংবাদিক, সামাজিক ও সেক্যুলার একটিভিস্ট, ছাত্র, পেশাজীবী এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সংশ্লিষ্ট নাগরিকবৃন্দ নিম্নলিখিত দাবিগুলো উপস্থাপন করছি। আমরা নিশ্চিত থাকতে চাই, বিদায়ী সরকারের রেখে যাওয়া সমস্যাগুলো নতুন সরকার যাতে সমাধান করে এবং প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকারের মর্যাদায় একটি সেক্যুলার, ধর্মীয় সম্প্রীতির বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দিকে কাজ করে।

ন্যায়বিচার ও স্বচ্ছতার দাবি
বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং রাজনৈতিক নিপীড়নের ন্যায়বিচার: আমরা পূর্ববর্তী সরকারের অধীনে সংঘটিত সমস্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, রাজনৈতিক খুন এবং বলপূর্বক গুমের তদন্তের জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠনের দাবি জানাই, বিশেষত যেসব ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার শাসনের বিরোধীতাকারী ছাত্র বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। কমিশনের তদন্ত রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ, দায়িত্ব নির্বিশেষে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

দুর্নীতির বিষয়ে স্বচ্ছতা: পূর্ববর্তী সরকারের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির সমস্ত অভিযোগ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা এবং তদন্তের ফলাফল অবশ্যই জনসাধারণের কাছে স্বচ্ছতার সাথে জানাতে হবে। চুরি এবং লুট হওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং সর্বসাধারণের কল্যাণার্থে ব্যয় করতে হবে।

তাদের দাবিগুলো হলো-

হাসিনাপতন-পরবর্তী সহিংসতায় জবাবদিহিতার দাবি
দাঙ্গা ও ভাঙচুরকারী দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তার ও বিচার করা: বিগত সরকারের পতনের পর দাঙ্গা ও ভাঙচুরের ঘটনা শান্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। শৃঙ্খলা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে আমরা এই ধরনের অপকর্মের সাথে জড়িত সকলের গ্রেপ্তার ও বিচারের জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাই।

ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা: হিন্দু মন্দির এবং অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপনায় সাম্প্রতিক হামলাগুলো এড়িয়ে যাওয়ার সামান্যতম সুযোগ নেই। আমরা এ ধরনের যেকোনো অপরাধের পেছনের অপরাধীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং বিচারের আওতায় আনার জন্য দ্রুত পদক্ষেপের দাবি জানাই। যেকোনো ধর্মীয় সংখ্যালঘুর সুরক্ষা এবং সকল সম্প্রদায়ের শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানের বাংলাদেশ নতুন সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।

শান্তি ও রাজনৈতিক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য প্রচারণা: আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে বিভিন্ন মত ও আদর্শের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের স্বার্থে একটি জাতীয় প্রচারাভিযানের নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বান জানাই। আমরা মনে করি নতুন বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিশোধের কোনো স্থান থাকা উচিত নয়। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি যাতে আরও মেরুকরণ না হয় এবং পতিত রাজনৈতিক দলের সদস্য যারা অপরাধ করে নি, তাদের সাথে যেন ন্যায্য এবং সম্মানজনক আচরণ করা হয়- তা নিশ্চিত করা সমান গুরুত্বপূর্ণ।

একটি ধর্মনিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র এবং নায্য সরকারের দাবি
একটি ধর্মনিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করুন: বাংলাদেশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে যেতে হবে; যেখানে ধর্ম, জাতি বা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নির্বিশেষে প্রত্যেক নাগরিক সমান অধিকার ভোগ করবে। আমরা বিশ্বাস করি ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এই ভিশন বাস্তবে পরিণত হতে পারে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ধর্মনিরপেক্ষতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির নেতৃত্বের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই।

একটি ন্যায্য কোটা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করুন: সরকারি চাকরি বরাদ্দের ক্ষেত্রে নারী, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র বিশেষত অনগ্রসর জাতিগোষ্ঠীর জন্য একটি ন্যায্য কোটা ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা অপরিহার্য। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে এবং সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উন্নীত করতে হবে।

গণমাধ্যম ও বাক-স্বাধীনতা নিশ্চিত করুন: বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করতে এবং দমন-পীড়নের ভয় ছাড়াই গণমাধ্যম ও সংবাদপত্র পরিচালনায় সহযোগিতা করতে আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। মুক্ত গণমাধ্যম একটি গণতন্ত্রের মেরুদণ্ড এবং এই স্বাধীনতা রক্ষা করা জাতির অগ্রগতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

যুগসন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। ড. ইউনূসের নেতৃত্ব অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে পথ বেছে নিয়েছেন তা জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। আমরা বিশ্বাস করি যে সঠিক নেতৃত্ব এবং ন্যায়বিচার, স্বচ্ছতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ আরও শক্তিশালী, আরও ঐক্যবদ্ধ এবং আরও সমৃদ্ধ হবে।

একটি ন্যায়ভিত্তিক, সুষ্ঠু ও ধর্মনিরপেক্ষ জাতির পথচলায় আমরা বাংলাদেশের জনগণের পাশে আছি। আমরা বিশ্বাস করি যে অন্তর্বর্তী সরকার ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন।

সাক্ষরকারী ১১৪ জন বিশিষ্ট নাগরিকরা হলেন- নাদিয়া ইসলাম, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার (যুক্তরাজ্য), ড. ফাহমিদুল হক, ফ্যাকাল্টি বার্ড কলেজ (যুক্তরাষ্ট্র), ইয়েসুস কালফিলো টিনোকো, এআই ইঞ্জিনিয়ার (জার্মানি), রেদওয়ান চৌধুরী, উদ্যোক্তা (যুক্তরাষ্ট্র), সুব্রত দাস, প্রকাশক (ভারত), আলিসিয়া সালাটা, লজিস্টিক প্রফেশনাল (জার্মানি), জোবায়েন সন্ধি, নির্বাসিত লেখক জার্মান পেন সেন্টার, এডিটর-ইন-চিফ অংশুমালী, ব্যারিস্টার শাহ আলম ফারুক, আইনজীবি (যুক্তরাজ্য) ইয়ুদিথ হ্যুভে, সোশ্যাল একটিভিস্ট (জার্মানি), দেবযানী কথাসব, লেখক (ভারত), জামাল আবেদীন ভাস্কর, সাংবাদিক ও এক্টিভিস্ট (যুক্তরাজ্য), জাকির তালুকদার, কথাসাহিত্যিক (বাংলাদেশ), আহমেদ নাদির, সেক্যুলার সোস্যাল এক্টিভিস্ট (জার্মানি), নাজিয়া হোসাইন জামি, এক্টিভিস্ট, ব্লগার (জার্মানি), রবিন হক, পেশাজীবি (জার্মানি), তন্ময় কর্মকার, ইঞ্জিনিয়ার বিএমডব্লিউ (জার্মানি), সত্যাকি মজুমদার, রিসার্চ ফেলো যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা (ভারত), স্টেফান সেথ প্রহন, মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট পার্টি (জার্মানি), সংগ্রাম নাগ, সায়েন্টিস্ট ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট (সুইডেন), শিমুল সানাউল্লাহ, পেশাজীবি (সুইডেন), বর্ণালী সাহা, ফিকশন লেখক (অস্ট্রেলিয়া), মিরা মার্গারেটে কোলি, সংগীতশিল্পী (জার্মানি), ইশিতা ইরিনা, বিজনেস এনালিস্ট (যুক্তরাষ্ট্র), ইউখেন শ্রাইবার, প্রযোজক (জার্মানি), তাসফিয়া তানজিম আহমেদ, শিক্ষার্থী, হান্টার কলেজ (যুক্তরাষ্ট্র), ডোমিনিক বারেল, কমেডিয়ান ও উদ্যোক্তা কমেডি ইন ইউর আই লিঃ (জার্মানি), সাধনা মহল, সাংস্কৃতিক নৃতাত্ত্বিক (ফিনলান্ড), মোঃ কামরুজ্জামান কামরুল, গ্রাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি (যুক্তরাষ্ট্র), আদিব হাসান, এমআইটি বোস্টন (যুক্তরাষ্ট্র), রুহুল মাহফুজ জয়, সাংবাদিক (যুক্তরাজ্য), সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, সমন্বয়ক, বাংলাদেশী ডায়াসপোরা ফর জাস্টিস অ্যান্ড একাউন্টিবিলিটি (যুক্তরাষ্ট্র), আব্দুল কাদের, লুবক টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি (যুক্তরাষ্ট্র), ড. নাজিম উদ্দিন, রসায়নবিদ (যুক্তরাষ্ট্র), নাহিয়ান আহমেদ, ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেন্ট লুইস (যুক্তরাষ্ট্র), আকিব মোঃ শাতিল, যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ, সিডনি পোলিস অ্যান্ড অ্যানালাইসিস সেন্টার কেমব্রিজ (যুক্তরাজ্য), তাওসিফ আহসান, গবেষক, এমআইটি কেমব্রিজ (যুক্তরাষ্ট্র), ড. মুবাশ্বার হাসান, অসলো ইউনিভার্সিটি (অস্ট্রেলিয়া), শায়লা নাজমুন নাহার (যুক্তরাষ্ট্র), ওমর ফারুক, গবেষক, ইউনিভার্সিটি অফ আলবামা বার্মিংহাম (যুক্তরাষ্ট্র), সুমন্ত বর্মণ, সায়েন্টিস্ট (জার্মানি), সুমিত চৌধুরী, চলচ্চিত্র নির্মাতা (ভারত), সৌমিত্র দস্তিদার, চলচ্চিত্র নির্মাতা (ভারত), ফিরোজ আহমেদ, গণসংহতি আন্দোলন (বাংলাদেশ), তানভীর রায়হান, উদ্যোক্তা (বাংলাদেশ), শরিফ মোর্তজা, গবেষক (জার্মানি), শাখাওয়াত হোসেন, ডাটা সায়েন্টিস্ট (জার্মানি), থানিক নুর সামিন, গবেষক ও মহযোগী প্রশিক্ষক, ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি ব্লোমিংটন (যুক্তরাষ্ট্র), সুমাইয়া চৌধুরী, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), আয়েশা নুর (বাংলাদেশ), ড. নরেন্দ্র নায়েক, প্রেসিডেন্ট, ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান রেশনালিস্ট এসোসিয়েশন (ভারত), তারিক আল বান্না, জার্নালিস্ট (বাংলাদেশ), মারিয়া টেরেসা মোন্তানো, কবি ও সাংবাদিক (জার্মানি), সাদিক মাহবুব ইসলাম, সাংবাদিক (বাংলাদেশ), অংকুর আহসান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), আফিকুন নাহার, ফার্মাসিস্ট (বাংলাদেশ), সায়িদ আহমেদ, প্রশাসক (কানাডা), মোঃ আবু সায়িদ, জিওলজিস্ট (কানাডা), সৈয়দ কওসর জামাল, লেখক ও ফরাসি সাহিত্য অনুবাদক (ভারত), ড. উলফ্ নোল, লেখক ও গবেষক (জার্মানি), লুবাবা নুসরাত খলিল, শিক্ষক (কানাডা), তানভির আহমেদ, উদ্যোক্তা (অস্ট্রেলিয়া), আহমেদ বাকী, কবি ও ঔপন্যাসিক (বাংলাদেশ), রহিমা আফরোজ, লেখক (বাংলাদেশ), সানিয়া সুলতানা, উদ্যোক্তা (বাংলাদেশ), আসলি এরদোয়ান, পেন ফেলো লেখক ও হিউম্যান রাইটস এক্টিভিস্ট (জার্মানি), রেগুলা ভেন্সকে, লেখক, পেন জার্মানি ও সাবেক সেক্রেটারি পেন ইন্টারন্যাশনাল, রাজু আলাউদ্দীন, লেখক ও অনুবাদক (বাংলাদেশ), স্বরস্বতী সাহা, ফিনান্স গবেষক (ভারত), দেবাশিস ভট্টাচার্য, জেনারেল সেক্রেটারি, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি (ভারত), এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, শিক্ষাবিদ (মালয়েশিয়া), ক্যাথেরিন হেবার্ট, ডকুমেন্টারি ফিল্মমেকার (কানাডা), সোনিয়া রিফাত, ফ্রিল্যান্স অ্যাংকর ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব (বাংলাদেশ), ডেভিড মিনোত্তি, কবি (ইতালি), আহমেদুর রশিদ চৌধুরী, নির্বাসিত প্রকাশক ও সম্পাদক (নরওয়ে), এস এম শাহরিয়ার বিপ্লব, সাংবাদিক (জার্মানি), অর্ক ভাদুরী, সাংবাদিক (ভারত ও যুক্তরাজ্য), জাকিয়া রায়হানা, অভিভাবক (বাংলাদেশ), সামিউল, উইন্ডসর শিক্ষার্থী (যুক্তরাজ্য), মরিয়ম আখতার, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), আরেফিন রহমান বৃষ্টি, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), কানিজা তাহসিন,শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), উম্মে হানি সরকার, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), সুরাইয়া রহমান (যুক্তরাষ্ট্র), সাব্বির নওয়াজ, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), জুবাইয়ের মোস্তফা, ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসর (যুক্তরাজ্য), জান্নাত নূর তন্বী, পেশাজীবি (বাংলাদেশ), ওয়াকিল আহমেদ সামির, ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসর (যুক্তরাজ্য), রুম্মন আলী, ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসর (যুক্তরাজ্য), শাহরোজা নাহরিন, সাহিত্য অনুবাদক ও সাংবাদিক (কানাডা), অধরা জাহান, শিক্ষক (বাংলাদেশ), আসিফ আহমেদ, উদ্যোক্তা (যুক্তরাজ্য), হৃদয় খান, রবি এজিয়াটা লিমিটেড (বাংলাদেশ), মাহমুদুজ্জামান বাবু, সংগীত শিল্পী, কলামিস্ট ও এক্টিভিস্ট (কানাডা), আরমান মাসরুক অর্ক, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ), তাহমিদুর রহমান, পেশাজীবি (বাংলাদেশ), সিন্থিয়া খান, ফিজিশিয়ান (যুক্তরাজ্য), আশরাফুজ্জামান ইউসুফি, ইউনিভার্সিটি অফ উইন্ডসর (যুক্তরাজ্য), অণুশ্রী তরফদার, লেখক ও দ্রোহকাল সম্পাদক (ভারত), রুমানা ফেরদৌসি, সংগীতশিল্পী ও শিক্ষক (অস্ট্রেলিয়া), নাজনীন সুলতানা, স্থাপত্যবিদ (বাংলাদেশ), মোঃ নাজমুল হক, স্থাপত্যবিদ (বাংলাদেশ), আজাদ আবুল কালাম, পরিবেশ ও হিউম্যান রাইটস এক্টিভিস্ট (বাংলাদেশ), রাজিব জাবরজং, ফিল্মমেকার ও সাংবাদিক (অস্ট্রেলিয়া) , তাসলিমা আক্তার বকুল, পেশাজীবি (বাংলাদেশ), খন্দকার হাসিবুল কবির, সহকারী অধ্যাপক, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি (বাংলাদেশ), মোঃ শহিদুল ইসলাম, পেশাজীবি (বাংলাদেশ), সোনালী চক্রবর্তী, কবি ও সহকারী অধ্যাপক (ভারত), আদনান আদিদ, আলোকচিত্রী (যুক্তরাজ্য), ড. নাসরীন খন্দকার, পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চার, কর্ক ইউনিভার্সিটি কলেজ (আয়ারল্যান্ড), আরাফাত কাজী, সংগীতশিল্পী (যুক্তরাষ্ট্র), নিক বারলো, শেফ (অস্ট্রেলিয়া), তাহিয়া ফারহিন হক, গ্রাজুয়েট ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেন্ট ল্যুইস (যুক্তরাষ্ট্র), আলবান নিকোলাই হেয়ারবস্ট, লেখক ও কবি (জার্মানি), রাজেশ কুমার প্রিন্স (বাংলাদেশ) এবং ইয়ামিন হুসেইন, নির্বাসিত লেখক ও ফেলো, পেন সেন্টার জার্মানি (জার্মানি/ সিরিয়া)।

বিএইচ