কুয়েটে পাঁচ শিক্ষকসহ ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি আপডেট: ২০২৪-১১-২৮ ১৬:২০:১৭


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে বাধা দেওয়া ও অবৈধ উপায়ে নিয়োগ পাওয়ার অভিযোগে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) পাঁচ শিক্ষক, ছয় কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও তথ্য শাখা এক খুদে বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

সূত্র জানায়, তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে বাধা দেয়া, বিভিন্ন সময়ে সাধারণ ছাত্র-শিক্ষক নির্যাতনে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত, সক্রিয়ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ ২০০৩ এর ৪৪ (৫) ধারা ভঙ্গের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গত ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৪ তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সাময়িক বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকরা হলেন: খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার, মেকানিক্যাল বিভাগের প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া এবং কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. পিন্টু চন্দ্র শীল।

কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হলেন: ডেপুটি রেজিস্ট্রার নিমাই চন্দ্র মিস্ত্রি, ডেপুটি রেজিস্ট্রার দেবাশীষ মণ্ডল, সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ ও তথ্য শাখা) মনোজ কুমার মজুমদার, সহকারী কম্পট্রোলার জি.এম. আবু সাঈদ, সহকারী প্রোগ্রামার মো. ওমর ফারুক, সহকারী টেকনিক্যাল অফিসার মো. মেহেদী হাসান রাজন, অফিস সহায়ক সত্যজিৎ কুমার দত্ত।

বিএইচ