‘শিল্পে বাঁচি, শিল্প বাঁচাই’- এই স্লোগান নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয়েছে টেলিভিশনসংশ্লিষ্ট ১৩টি সংগঠন। শিল্পী-নির্মাতা ও কলাকুশলীদের স্মরণকালের সবচেয়ে বড় এই সমাবেশের সমন্বয় করছে সংগঠনগুলো নিয়ে গঠিত ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন (এফটিপিও)।
সংগঠনগুলোর মধ্যে আছে শিল্পী সংঘ, ডিরেক্টরস ডিল্ড, প্রডিসার অ্যাসোসিয়েশন, নাট্যকার সংঘসহ আরও সাতটি সংগঠন। এদিকে সকাল ১০টা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে দেখা গেল তারকারা প্রত্যেকে তাদের নিজ সংঘঠন থেকে এ আন্দোলনে যোগ দিতে এসেছেন। সারিবদ্ধ চেয়ারে বসেছেন সবাই। কেউ কেউ আড্ডাও দিচ্ছেন। দীর্ঘদিন পর অনেকের সঙ্গে হয়েছে দেখা। তাই চলছে পারিবারিক গল্প ও খুনসুটিও। আর মাঝে মধ্যেই আন্দোলনের পাঁচ দফা নিয়ে বক্তব্য রাখছেন সংগঠনগুলোর নেতারা। চলছে সাংস্কৃতিক পরিবেশনাও।
শিল্পীদের পাঁচ দফাগুলো হলো- দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বাংলায় ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়াল/অনুষ্ঠান প্রচার বন্ধ করতে হবে।
টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ক্রয় ও প্রচারের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট/এজন্সির হস্তক্ষেপ ব্যতিত চ্যানেলের অনুষ্ঠানসংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। টেলিভিশন শিল্পের সর্বক্ষেত্রে এ.আই.টির নূন্যতম ও যৌক্তিক হার পুনঃনির্ধারণ করতে হবে।
দেশের টেলিভিশন শিল্পে বিদেশি শিল্পী ও কলাকুশলীদের অবৈধভাবে কাজ করা বন্ধ করতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে কাজ করতে হলে, সরকারের অনুমতি এবং সংশ্লিষ্ট সংগঠনসমূহে নিবন্ধিত হতে হবে।
এবং ডাউন্ডলিংক চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশি চ্যানেলে দেশীয় বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে হবে।
শিল্পী-নির্মাতা ও কলাকুশলীদের এ সমাবেশ চলবে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত।
সংগঠনগুলোর মধ্যে আছে শিল্পী সংঘ, ডিরেক্টরস ডিল্ড, প্রডিসার অ্যাসোসিয়েশন, নাট্যকার সংঘসহ আরও সাতটি সংগঠন। এদিকে সকাল ১০টা শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে দেখা গেল তারকারা প্রত্যেকে তাদের নিজ সংঘঠন থেকে এ আন্দোলনে যোগ দিতে এসেছেন। সারিবদ্ধ চেয়ারে বসেছেন সবাই। কেউ কেউ আড্ডাও দিচ্ছেন। দীর্ঘদিন পর অনেকের সঙ্গে হয়েছে দেখা। তাই চলছে পারিবারিক গল্প ও খুনসুটিও। আর মাঝে মধ্যেই আন্দোলনের পাঁচ দফা নিয়ে বক্তব্য রাখছেন সংগঠনগুলোর নেতারা। চলছে সাংস্কৃতিক পরিবেশনাও।
শিল্পীদের পাঁচ দফাগুলো হলো- দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেলে বাংলায় ডাবকৃত বিদেশি সিরিয়াল/অনুষ্ঠান প্রচার বন্ধ করতে হবে।
টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ক্রয় ও প্রচারের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট/এজন্সির হস্তক্ষেপ ব্যতিত চ্যানেলের অনুষ্ঠানসংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে হবে। টেলিভিশন শিল্পের সর্বক্ষেত্রে এ.আই.টির নূন্যতম ও যৌক্তিক হার পুনঃনির্ধারণ করতে হবে।
দেশের টেলিভিশন শিল্পে বিদেশি শিল্পী ও কলাকুশলীদের অবৈধভাবে কাজ করা বন্ধ করতে হবে। বিশেষ প্রয়োজনে কাজ করতে হলে, সরকারের অনুমতি এবং সংশ্লিষ্ট সংগঠনসমূহে নিবন্ধিত হতে হবে।
এবং ডাউন্ডলিংক চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশি চ্যানেলে দেশীয় বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে হবে।
শিল্পী-নির্মাতা ও কলাকুশলীদের এ সমাবেশ চলবে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত।