এর আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার এইচ এম তায়েহিদ জামানসহ তিন কর্মকর্তাকে একই মামলায় গ্রেপ্তার করে দুদক।
দুদক সূত্র জানায়, বেশ কয়েক বছর আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীদের মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সিলেকশন গ্রেড দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ২০১২ সালে জনৈক এক ব্যক্তি মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, এই তিন কর্মকর্তা মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে এক কোটি চার লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৪ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বা সরকারের ক্ষতি করেছেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য দুদকে পাঠান। মামলাটি তদন্ত করছেন দুদকের সহকারী পরিচালক ফজলুল বারী।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গণনিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সিলেকশন গ্রেড দিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এক কোটি চার লাখ ৬৩ হাজার ৩৯৪ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বা সরকারের ক্ষতি করেছেন।