যারা প্রার্থী তারা শুধুই প্রার্থী: সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশ: ২০১৮-১১-২৯ ১২:৩০:৩৩
যারা প্রার্থী তাদের পরিচয়, তারা শুধুই প্রার্থী। নির্বাচনের মাঠে প্রার্থী দলীয় পরিচয় গুরুত্ব পাবে না। তিনি যে দলেরই হোক না কেন, তাকে সমানভাবে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা।
বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের এ নির্দেশ দেন তিনি। একাদশ নির্বাচন উপলক্ষে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সিইসি বলেন, একজন প্রার্থী যখন থেকে নির্বাচনের মাঠে যাবেন, তখন থেকে তার পরিচয় প্রার্থী। তখন আর দল বা ব্যক্তির কোনো পরিচয় নেই। তিনি একটি মার্কা বা প্রতীকের প্রতিনিধি।
ফলে তিনি যেই হন না কেন, যে দলেরই হন না কেন-তাকে অন্য সবার সঙ্গে সমানভাবে দেখতে হবে। কোনো পক্ষপাতিত্ব করা যাবে না। একজন প্রার্থীকে প্রার্থী হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। তিনি যে দলেরই হোক না কেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে, এমন আশা ব্যক্ত করে সিইসি বলেন, নির্বাচন কমিশনের প্রত্যাশা ছিল-দেশে একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে। আমাদের সেই আশা পূরণ হয়েছে।
এসময় সিইসি বলেন, এখন বিশ্বাস করার সুযোগ ও সময় এসেছে যে এ দেশে যারা রাজনীতি করেন, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন তারা নির্বাচনের আইন, আচরণবিধি মেনে করেবন। আপনারা মাঠপর্যায়ে যারা কাজ করবেন তাদের সাহায্য, সহযোগিতা করার মাধ্যমে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।
আমি বিশ্বাস করি এবং আস্থা রাখি সে রকম একটা পরিবেশ দেশে সৃষ্টি হয়েছে। সেটাকে সামনে রেখে আপনাদের কারণে তাদের আশা এবং প্রত্যাশা যাতে কখনো ব্যাহত না হয়। সেই দিকটা লক্ষ্য রেখে আপনাদের দায়িত্ব হবে প্রিজাইডিং, সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের জানানো এবং বোঝানো।
তিনি বলেন, আমরা যেটা আশা করেছিলাম যে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে, আমাদের সে আশা পূর্ণ হয়েছে। আশা করেছিলাম প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে, সে প্রত্যাশা পূর্ণ হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম সবদলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হবে, সেই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা যেটা আশা করেছিলাম যে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে, আমাদের সে আশা পূর্ণ হয়েছে। আশা করেছিলাম প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে, সে প্রত্যাশা পূর্ণ হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম সবদলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হবে, সেই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।