এক নজরে ৫৪ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিক

সান বিডি ডেস্ক আপডেট: ২০১৯-০১-৩০ ২১:৩৫:৩৬


পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ৫৪টি কোম্পানি প্রথম আর্ধের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলো হলো-

খুলনা পওয়ার: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ২ টাকা ৭৩ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯০ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ৩২ পয়সা।

স্ট্যাইলক্রফ্ট: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৯৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ২ টাকা ৪৩ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে২ টাকা ১০ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ২৬ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিকস: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ২ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর ছিলো ৫৫ পয়সা।

কুইন সাউথ: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭৯ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৮ পয়সা।

প্যাসেফি ডেনিমস: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭৬ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৯ পয়সা।

ওয়াতা কেমিক্যাল: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ৩১ পয়সা ।

বিডি কম :কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৬৬ পয়সা।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪২ পয়সা।

স্কয়ার ফার্মা: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭ টাকা ৯৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭ টাকা ৪৩ পয়সা।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৯৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩ টাকা ৬২ পয়সা।

কুইন সাউথ :কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৫ পয়সা।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ :কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪৭ ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর ছিলো ২০ পয়সা।

কাসেম :কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৫ পয়সা।

সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২২ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৩৮ টাকা।

গোল্ডেন সান: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে ০.৫৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত লোকসান ছিল ০.৭৩ টাকা।

শাইনপুকুর সিরামিক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.০৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৭ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১৭ টাকা । সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৪ টাকা।

নূরানী: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৫৯ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৪ পয়সা।

সালভো ক্যামিকেল: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৩ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ১০ পয়সা।

ফারইস্ট নিটিংয়: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭৫ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৫ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪৫ পয়সা।

সেন্ট্রাল ফার্মা: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ১৫ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ২ পয়সা।

বেক্সিমকো সিনথেটিকস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৭৪ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৭১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১.১০ টাকা।

বেক্সিমকো: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৬৫ টাকা।

এদিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৪০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৩ টাকা।

বেক্সিমকো ফার্মা: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩ টাকা ২৫ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ৮৬ পয়সা।

জাহিন স্পিনিংয়: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫১ পয়সা। গত বছর ছিলো ৮২ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৭ পয়সা।

ইমাম বাটন: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো ৫২ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো ৩৭ পয়সা।

আরডি ফুড: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২২ পয়সা। গত বছর ছিলো ২১ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪ পয়সা।

ফাইন ফুড: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে দশমিক শূণ্য ৩৩ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো দশমিক শূণ্য ১৮৪ পয়সা ।

অ্যাডভেন্ট ফার্মা: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৫৭ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ২৮ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭৫ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৭ পয়সা।

বঙ্গজ: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো ২৪ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো ১০পয়সা।

আরামিট লিমিটেড :কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪ টাকা ১৬ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ২ টাকা ৩৬ পয়সা।

রিজেন্ট টেক্স:কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছর ছিলো ৫২ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ২৩ পয়সা।

স্কয়ার টেক্স: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছর ছিলো ১ টাকা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৯ পয়সা।

এনভয়: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। গত বছর ছিলো ৯৪ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪৫ পয়সা।

সিমটেক্স: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৯৪ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৬ পয়সা। গত বছর ছিলো ৬৫ পয়সা।

ফরচুন সুজ: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৮৮ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৩পয়সা। গত বছর ছিলো ৪২পয়সা।

সায়হাম কটন: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪৩ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ১৬পয়সা।

সায়হাম টেক্স: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা। গত বছর ছিলো ৪৭ পয়সা । এ হিসেবে ইপিএস বেড়েছে ৫৩ পয়সা।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ২১পয়সা। এ হিসেবে ইপিএস বেড়েছে ২৮ পয়সা।

ফুয়াং সিরামিক:কোম্পানি সূত্র মতে, (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর ছিলো ২৮পয়সা।

সোনারগাঁও: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিলো ৭৪ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬২ পয়সা। গত বছর ছিলো লোকসান ৬৩ পয়সা।

পিটিএল: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। গত বছর ছিলো ৭৩ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬১ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩৭ পয়সা।

অগ্নি সিস্টেমস: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৯ পয়সা। গত বছর ছিলো ৫৬ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩০ পয়সা।

ফার্মা এইড: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছর ছিলো ৮ টাকা ৫ পয়সা ।

এসকে ট্রিমস: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। গত বছর ছিলো ৬৮ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৬১ পয়সা।

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে (রিয়েস্টেটেড) ৬ টাকা ৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ১৩ টাকা ৪০ পয়সা ।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১১ পয়সা। গত বছর ছিলো ৩ টাকা ৮৮ পয়সা।

জিপিএইচ ইস্পাত: কোম্পানি সূত্র মতে, (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৩ পয়সা। গত বছর ছিলো ৮০ পয়সা । এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছর ছিলো ৪২ পয়সা।

ওয়াটা কেমিক্যাল: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৫৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৩১ টাকা।

ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.০৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১৪ টাকা (reststed)। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.১১ টাকা।

মুন্নু ফ্রেব্রিক্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.০৪ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২৫ টাকা।

ন্যাশনাল ফিড মিলস: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৪২ টাকা।

এদিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে লোকসান হয়েছে ০.০৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.১৬ টাকা।

বিডি অটোকার্স: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা।

নাভানা সিএনজি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৫২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.০৮ টাকা।

এদিকে ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.২১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৮ টাকা।

মেঘনা সিমেন্ট: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৩৫ টাকা।

একমি ল্যাব: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ৩.৮১ টাকা। এদিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ১.৮৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৮২ টাকা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। এর আগের বছর একই সময় সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.৩৯ টাকা। এদিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ০.৩৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ০.৩৬ টাকা।

মুন্নু জুট: অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৮) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮.০৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ১.৫৩ টাকা। এদিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইপিএস হয়েছে ৯.৫১ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.০৭ টাকা।