সমবায় অধিদপ্তরের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জাতীয় শোক দিবস পালন
নিজস্ব প্রতিবেদক আপডেট: ২০২০-০৮-১৫ ২০:১১:২৪
যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন করেছে সমবায় অধিদপ্তর।
দিবসটি উপলক্ষে শনিবার (১৫ আগস্ট) বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সকালে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো: রেজাউল আহসানের নেতৃত্বে সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মো: আমিনুল ইসলাম, বিসিএস (সমবায়) এসোসিয়েশনের কর্মকর্তাগণ এবং সকল স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ আগারগাঁওস্থ সমবায় অধিদপ্তরের সমবায় ভবনে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃর্তিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।
কর্মসূচির মধ্যে প্রত্যুষে সমবায় অধিদপ্তরের সমবায় ভবনে বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো: রেজাউল আহসান বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবসহ শাহাদাতবরণকারী সকল শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা বাংলাদেশের চার বারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন রেহেনাসহ সমগ্র বাঙালি জাতি ৪৫ বছর আগের সেই শোকাবহ দু:সহ স্মৃতি আজও বয়ে বেরাচ্ছেন।
তিনি আরো বলেন, আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি আমরা যদি সমবায়ের মাধ্যমে কার্যকর গ্রাম অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারি তাহলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব। আর সেটিই হবে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি যথার্থ সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মো:আমিনুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু ঘাতকের বুলেটে শাহাদাত বরণ না করলে দেশ আরো অনেক আগেই সোনার বাংলাদেশ হতো। তিনি গ্রাম অর্থনীতিকে ঢেলে সাজানোর জন্য গ্রাম বহুমুখী কো-অপারেটিভ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। আমরা সমবায় পরিবার ও সমবায় অধিদপ্তর তার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নেক লক্ষে বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।