আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক মেলা বুধবার

নিজস্ব প্রতিবেদক আপডেট: ২০২৩-০১-২৪ ১৪:১৭:৩২


ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক মেলা শুরু হচ্ছে বুধবার। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় মেলা উদ্বোধন করবেন বানিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী।

মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারী) রাজধানীর পল্টন টাওয়ারে বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংগঠনের সভাপতি সামিম আহমেদ।

সামিম আহমেদ বলেন, আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক মেলায় বিশ্বের ২১টি দেশ অংশ নেবে। দেশি স্টল ১৬০টি ও বিদেশি স্টল  ৩০০টি সহ দেশি বিদেশি মিলিয়ে ৪৬০টি স্টল থাকবে। মেলায় দেশীয় ১৫টি ক্যাটাগরিতে যেসব প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে তাদের মধ্যে প্লাস্টিক হাউজ আইটেমস, প্যাকেজিং ম্যাটারিয়েলস, প্লাস্টিক মাউল্ড, ট্রয়স আইটেম, ফার্মাসিটিক্যাল আইটেমস, প্লাস্টিক ফার্নিচার, মেলামাইন আইটেমস, গার্মেন্টস এক্সসোসরিজ আইটেমস, পিপি ওভেন ব্যাগ। এছাড়া, মেলায় বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রতিষ্ঠান নানা ধরনের প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদনকারী মেশিন ও ক্যাটালগ প্রদর্শন করবে।

সামিম আহমেদ আরো বলেন, শনিবার মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন-শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, আরটিভি’র চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপি ও বিপিজিএমইএ উপদেষ্টা এ এস এম কামাল উদ্দিন।

তিনি আরো বলেন , ১৯৮৯ সালে বিপিজিএমইএ ও বিসিক যৌথ উদ্যোগে প্লাস্টিক মেলার শুরু হয়। পরে ২০০২ সালে বিপিজিএমইএ মোট ১০টি ক্যাটাগোরিতে ৩৫টি কোম্পানির ৪২টি স্টল নিয়ে মেলা শুরু করে।সর্বশেষ ১৪ তম আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক মেলা বিভিন্ন দেশ ও জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহনে অনুষ্ঠিত হয়। গত মেলার সফল সমাপ্তির পর  ২০২০ সালির ফেব্রুয়ারি মাসের ১২-১৫ তারিখে ১৫ তম ফেয়ার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও কোভিড মহামারির কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়।সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটায়, প্লাস্টিক খাতের ক্রেতা ও বিক্রেতার তরফ থেকে চাহিদার আলোকে,BPGMEA এবং সহ-অর্গানাইজার Yorker Trade and Marketing Co.,Ltd যৌথভাবে আবারো আইপিএফ -২৩ আয়োজন করছে।টয়েস এর জন্য আগে চায়না থেকে ৮০শতাংশ প্রোডাক্ট আসতো আর বাকি ২০ শতাংশ বাংলাদেশের থাকতো । কিন্ত এখন ঠিক উল্টো।এখন বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ প্রোডাক্ট  আর বাকি ২০ শতাংশ  চায়নার।

এম জি /আই এইচ