অাজ থেকে জেএসসি জেডিসি পরীক্ষা শুরু
আপডেট: ২০১৭-১১-০১ ১১:১৪:০১
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
২৮ হাজার ৬২৮টি স্কুল ও মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৮২০ শিক্ষার্থী এবারের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জেএসসিতে ২০ লাখ ৯০ হাজার ২৭৭ এবং মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে জেডিসিতে তিন লাখ ৭৮ হাজার ৫৪৩ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। সরকার ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
পরীক্ষা শুরুর আধাঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে। অপরদিকে শিক্ষার্থীরা হলে ঢোকার পর খুলতে হবে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট। প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকাতে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ লাখ ২৪ হাজার ৪২ ছাত্রী এবং ১১ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৮ ছাত্র।
দুই হাজার ৮৩৪টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা হবে। এবার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের চতুর্থ বিষয়সহ ১০টি পত্রে ৮৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। বহু নির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্রে দুটি বিভাগ থাকলেও দুটি অংশ মিলে ৩৩ পেলেই পাস বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ এসএসসির মতো দুই অংশে আলাদাভাবে পাসের প্রয়োজন নেই।
এবারও জেএসসি ও জেডিসিতে বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে। তবে জেএসসির নিয়মিত শিক্ষার্থীদের শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, কর্মী ও জীবনমুখী শিক্ষা এবং চারু ও কারুকলা বিষয়ের পরীক্ষা হচ্ছে না।
এ তিন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে সরবরাহ করতে হচ্ছে। শ্রবণ প্রতিবন্ধীসহ অন্য প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা বরাবরের মতোই অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে।
জেএসসি জেডিসি পরীক্ষা শুরুফাইল ছবি
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
২৮ হাজার ৬২৮টি স্কুল ও মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণীর ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৮২০ শিক্ষার্থী এবারের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জেএসসিতে ২০ লাখ ৯০ হাজার ২৭৭ এবং মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে জেডিসিতে তিন লাখ ৭৮ হাজার ৫৪৩ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। সরকার ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
পরীক্ষা শুরুর আধাঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে। অপরদিকে শিক্ষার্থীরা হলে ঢোকার পর খুলতে হবে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট। প্রশ্নপত্র ফাঁস ঠেকাতে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ লাখ ২৪ হাজার ৪২ ছাত্রী এবং ১১ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৮ ছাত্র।
দুই হাজার ৮৩৪টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা হবে। এবার নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের চতুর্থ বিষয়সহ ১০টি পত্রে ৮৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। বহু নির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্রে দুটি বিভাগ থাকলেও দুটি অংশ মিলে ৩৩ পেলেই পাস বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ এসএসসির মতো দুই অংশে আলাদাভাবে পাসের প্রয়োজন নেই।
এবারও জেএসসি ও জেডিসিতে বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র ছাড়া অন্য সব বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা হবে। তবে জেএসসির নিয়মিত শিক্ষার্থীদের শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, কর্মী ও জীবনমুখী শিক্ষা এবং চারু ও কারুকলা বিষয়ের পরীক্ষা হচ্ছে না।
এ তিন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে সরবরাহ করতে হচ্ছে। শ্রবণ প্রতিবন্ধীসহ অন্য প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা বরাবরের মতোই অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে।