বার্ষিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল ও বস্ত্র খাত

পুঁজিবাজার ডেস্ক আপডেট: ২০২০-০১-০২ ১২:১৩:১১


ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০টি খাতের মধ্যে ২০১৯ সালে বার্ষিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে প্রকৌশল ও বস্ত্র খাত। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, প্রকৌশল ও বস্ত্র খাতে বছরজুড়ে ১৩ দশমিক ২০ শতাংশ লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ লেনদেন করেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্যাংক খাত। এ খাতে বছরজুড়ে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।

এছাড়া, সিমেন্ট খাতে ১ শতাংশ, সিরামিক খাতে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৯ দশমিক ২০ শতাংশ, সাধারণ বীমা খাতে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ২ দশমিক ৬০ শতাংশ, পাট খাতে দশমিক ৫০ শতাংশ, জীবন বীমা খাতে ২ দশমিক ৪০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ১ দশমিক ৯০ শতাংশ, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে দশমিক ৪০ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে দশমিক ৮০ শতাংশ, চামড়া খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ ও ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে দশমিক ৯০ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।

৩৫৩টি কোম্পানির ২৯৬ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪০ কোটি ৯৮ লাখ টাকার বা ১৪.৪৭ শতাংশ লেনদেন হয়েছে বীমা খাতের।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকার বা ১৩.৯৭ শতাংশ প্রকৌশল খাতের এবং ৩৭ কোটি ২৩ লাখ টাকার বা ১৩.১৪ শতাংশ লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থান উঠে এসেছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিগুলো।

এছাড়া বস্ত্র খাতে ৩০ কোটি ১৯ লাখ টাকার বা ১০.৬৬ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৮ কোটি ১ লাখ টাকার বা ৯.৮৯ শতাংশ, ব্যাংক খাতে ২৫ কোটি ৪২ লাখ টাকার বা ৮.৯৭ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার বা ৫.৪৮ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার বা ৪.৪১ শতাংশ, সিরামিক খাতে ৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকার বা ৩.৫২ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে ৯ কোটি ১১ লাখ টাকার বা ৩.২২ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকার বা ২.৯৬ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৭ কোটি ১১ লাখ টাকার বা ২.৫১ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকার বা ১.৭৮ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার বা ১.৪৬ শতাংশ, পাট খাতে ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকার বা ১.২২ শতাংশ, চামড়া খাতে ২ কোটি ৮২ লাখ টাকার বা ০.৯৯ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার বা ০.৬২ শতাংশ, পেপার ও প্রিন্টিং খাতে ১ কোটি ২৭ লাখ টাকার বা ০.৪৫ শতাংশ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের কোম্পানিগুলোর ৮০ লাখ টাকার বা ০.২৮ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।

সানবিডি/এসকেএস