টেকসই উন্নয়ন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে পরিবার থেকেই: গোলাম মুর্শেদ
নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশ: ২০২১-১২-১৮ ২৩:৪৪:৩৫
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মুর্শেদ বলেছেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত ও টেকসই বাংলাদেশ রেখে যেতে হবে। এই টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নের দায়িত্ব আমাদের সবার। যার শুরুটা করতে হবে পরিবার থেকেই, নিজের ঘর থেকেই। টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখতে ‘বেটার বাংলাদেশ টুমরো’ শীর্ষক উদ্যোগ নিয়েছে ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। এর মাধ্যমে জাতিসংঘ নির্ধারিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে ওয়ালটন।
১৭ ডিসেম্বর, ২০২১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগের অ্যাল্যামনাই অ্যাসোসিয়েশনের দিনব্যাপী রজতজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গোলাম মুর্শেদ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলারমাঠে দিনব্যাপী আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।
পুঁজিবাজারের সব খবর পেতে জয়েন করুন
Sunbd News–ক্যাপিটাল নিউজ–ক্যাপিটাল ভিউজ–স্টক নিউজ–শেয়ারবাজারের খবরা-খবর
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পরিচালক তাহমিনা আফরোজ তান্না ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালমনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ তালুকদার। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান। রজতজয়ন্তীতে অন্যতম স্পন্সর প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন।
গোলাম মুর্শেদ বলেন, আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি এ বছর। এটা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের। এখন আমাদের দায়িত্ব দেশের জন্য কাজ করা। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে ওয়ালটন বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়নে এবং একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ উপহার দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের আলামনাইরা প্রত্যেকে নিজের জায়গা থেকে কাজ করতে পারেন। মার্কেটিংয়ের অ্যালামনাইরা যখন টেকসই উন্নয়নে কাজ করবেন তখন সেটার গুরুত্ব আরো বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বলেন, সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে দেশের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত তৈরি করতে পারি আমরা। কারণ নিজের মাধ্যমে শুরু হলেই কেবল তা সমাজের প্রতিটি স্তরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ওয়ালটন শুধু ব্যবসাকেই প্রাধান্য দেয় না। বরং মানুষ, পরিবেশ, দেশ ও বিশ্বের মঙ্গল নিয়ে কাজ করে চলছি আমরা। দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব কিছুই করতে প্রস্তুত আমরা।